লুপের ললকায়
সব্যসাচী হাজরা
একটু আগেও
ব্রহ্মদেশ গরম হয়েছিল
তখনো ধা কড়কড় ধা
করকর পায়রায় ভূ তম্ টঙ্কার রেল কলোনি রোল-অন
ভাঙা দাঁতের অক্ষ
রেখায় দ্রাঘিম্ মৌমাছি হুলোয় কেন্দ্রক কেন্দ্রম
একটু আগেও আলম্বে
পিচকার পুষ্টিকর দিদির ইতি হ আস্
লিজ্জতে কে
ভেজাবে?
উজ্জ্বল উ-কার
দ্রাবক ভাসালো আকারে
নীলাদির
পরিবেশন
রাকার
আকাশলিঙ্গে
তড়িৎলেপন
একটু আগেও পাঠক
পাহাড়
মালভূমি হেঁইয়া
পালানোর পায়ে
হাতকর
ওরা ফেলে রাখে মহিলার
হুল মৃত্যুর গায়ে
তখনো ডাক হরকর
ডাক হরকর ঝরনায় রূপ অম্ ঝঙ্কার ঝিল কলোনি ঝুলন
বাবানের বুক থেকে
চুরি গেছে বৃত্তের গন্ধ
পিঁয়াজ আনাও
পূর্ণিঃ অমাঃ
সাজে পূর্ণমা জাগে ঘন্টাবুধ
মেদি বসে পঞ্চঃ রা প্রতি ঘ
আমাদের শীতে
বর্ষা নেই আমাদের পাশে গাছদল একাঃ উপবাস
নোটন পায়রার হাওয়ায় নোট জলায় টোন
সম্বর বিন্যাস সংকর বিলাডিন
ঘুমন্ত কুকুরের
যোদ্ধা খিলান
ষাঁড়ে ষাঁড়ে
নি-কার বিকার!
ঝুমঝুমি ডাকে
ঢাকে
মালবেরি তুম তা না না না না না
গাভীর রাত্রি পেরোয়
না রুম এলা
গাভীর পাশাপাশি
ঝলমল করে আকাশ-ব্রজন
বিনয়ের কাছে
সমুদ্রের পাশে নিন্দায় ভেটো মাছিরা উজ্জ্বল
জলের অসুখে
পাঠকের খর্বদুটো হাত পাখিরা ভূতল
তখনো পত্ ঝরঝর
পত্ ঝরঝর ছায়ে পতিত পুঞ্জন প্রয়াস প্রতিমা
ফুল-অন
শ্লোকের শ্রীমান
পড়ে ভঞ্জন রঙ্গন
তখনো করাতের মুখে রীতা
প্যান্টি শানায়,
কড়াতের মুখে রাখে
নিম্ন পুরুষ...
হুশ
হুশ
ভিতরের “উত্তরে চাই দক্ষিণে চাই” বিচ্ছিন্ন খরগোশ
পুজোর ব্যাকরণে কী
কী আছে?
বাস্তু
তন্ত্র
প্রি-যম
ইন্দুবতা
পাশের প্রলয়ে
আমাদের গ্যালন বাজে তোর পণে বাগানো সাজান
অঙ্গ চালনে
অসুরাঘাত বামামায় ঘোরে
একটু আগেও উহ্য
দেশ ঠান্ডা হয়েছিল
শশাঙ্কে ছিল
গণিতের খোঁজ
ঘানি থেকে উঠেছিল
শিক্ষিকা উঠেছিল তিল উত্তমা
তুলিকালো কুমোর
পাড়া
ঘোষেদের মতো নয়
চিত্রাঙ্গদে বাংলা হারায়
লেকের ভিতরে
আসমালো
ষোলো আনা
বাঙালি নয়
দাদা! বাঁ হাতে দাঁড়ান
মিথাসুরে দুর্গার
ধমনীলোপ
লুপের ললকায় আমাদের থিম
তোদের জন্মের মতো হোক
তখনো স্বাদ ছলছল
স্বাদ ছলছল জিভে জীব অন সৎকার সমেদ সধবা সন্ সন
বায়ুতে ওঠানো গা
তাড়ায় ছন্দ মন্দন
ফ্যারাওয়ের
দাঁতের পাশে রাখা মহারানীর স্বপ্ন
বৃষ্টিতে ভেজাও
অগ্রঃ কাঃ হাতে
পিসিমার যাঃ ব্যাঃ হিঃ
ভাঃ সাথে কার্তিক
পূঃ রাস বিভাজন
আমাদের টানে জোহা
নেই জুমজুম মহা রবিবার
ভ্রামক ট্রেন-ছুট
ইস্কুলে ইলাডিন
সাহাস পরিবার ভুল নয় ভুল অন
একটু আগেও...
তোর স্ট্রেন্থ ছিল ধ্বনি-প্রকরণে। সেখান থেকে সরে যাচ্ছে শব্দ নিক্ষেপে। ফলে মূল ভাষাটি খেই হারাচ্ছে। কবিতার পাঠটি ভাষাহারা হয়নি। ফলে পাঠকের বিকর্ষণ হচ্ছে সব্যসাচী, খেয়াল রাখিস।
উত্তরমুছুনএই মন্তব্যটি লেখক দ্বারা সরানো হয়েছে।
মুছুনহ্যাঁ দাদা আমি ইচ্ছা করেই আমার আগের জায়গা থেকে সরে এসে একটা চেষ্টা করছিলাম । তাই তোমার প্রতিক্রিয়া খুব দরকার ছিল। আমার মাথায় থাকবে তোমার এই কথা। ভালো লাগলো , এই প্রতিক্রিয়াই আমি চাই।
মুছুন