পট ও পেট
গাছের
শিকড় উপড়ে খেতে খেতে
যাদের দিন
গুজরান, তাদের শিল্প
পট ও
পটুয়া - নিশ্চল দাঁড়ায়
সোনা চোখে
স্বচ্ছ দৃষ্টি আকর্ষণ হারায়
নিমপাতা
জীবন যেন লব্ধ প্রহরী
ফিনিক্স
পাখিরা যেমন জন্মায়-মরে
শোকের বরফ
চিহ্ন প্রতি ঘরে ঘরে
দেরাজে যৌবন
ঢাকা চাদর জড়ানো
সলতে
পাকানো তাস কী যেন দেখায়
লাঠির
ডগায় বর্ষা ফলক ঝলকায়
শিল্পীর
হাতে নেই রং তুলি আর
এবার
অস্থির কিছু জীবিকা সন্ধান
বাঁচুক
নিজের মত পট ও পটুয়া
বলে দিক
শিল্প তার কী দামে বিকোবে
আজ থেকে
প্রকাশিত মুখ ও মৌনতা।
ঠুঁটো জগন্নাথ
সেই সব পবিত্র পাপীরাই আমাদের প্রেম
আমাদের গৃহবন্দী হারেমের অন্তিম গহীনে ঠেলে
নিশ্চিত তুকারাম সেজেছে সহজে
আমাদের অরণ্যে রোদন
শুনতে শুনতে দিনগুলো সাদা কাপাস তুলোর মতো
উড়ে গেছে নিপাট গর্দভের পারা
তবুও বিকেল আসে চাঁদ
ওঠে ঠুঁটো জগন্নাথ
শিল্পসম্ভার
বিরক্ত চাদরে তোর বিভাবরী রাগ
তুই উদ্বোধনে উদ্বিগ্ন এক নারী
গলায় গামছা নিলে পাছে কেউ পাকামো বলে
তাই গৃহস্থ মরমে বলে আড়ি
আড়ি মানে ছাড়াছাড়ি
আড়ি মানে কলহ সম্রাট
মুরব্বি যেখানে বলে সেখানেই যাই চলে
ভাব হলে থাকে না ঝঞ্ঝাট
দৌড়
মাধ্যম থেকে উঠে যেতে যেতে
কোথাও যেন একটা প্রশ্ন উঁকি মারে
স্কুলের মাঠ, কামারপুকুর, দোতলা মাঠকোঠা
গাঁয়ের আকাশ, মাটি, জল সাথে একদল বন্ধু
ফেলে আসা অতীতের প্রথম প্রেম হাতছানি
চ্যাটার্জিহাট বয়েজ থেকে গার্লস স্কুল
রুটি কারখানার মিষ্টি গন্ধ ডাক দিয়ে যায়
এই মূর্খ স্মৃতিমেদুরতার জন্য আমার ছেলে হাসে
স্ত্রী বলে অযথা পাতাভর্তি ছাইপাশ লিখে কী হবে?
যারা ডাকছে ভাবনাগুলিকে স্পর্শ করবার জন্য
আমি শুধু তাদের জন্য দৌড়াতে থাকি দৌড়াতেই থাকি।
মাধ্যম থেকে উঠে যেতে যেতে
কোথাও যেন একটা প্রশ্ন উঁকি মারে
স্কুলের মাঠ, কামারপুকুর, দোতলা মাঠকোঠা
গাঁয়ের আকাশ, মাটি, জল সাথে একদল বন্ধু
ফেলে আসা অতীতের প্রথম প্রেম হাতছানি
চ্যাটার্জিহাট বয়েজ থেকে গার্লস স্কুল
রুটি কারখানার মিষ্টি গন্ধ ডাক দিয়ে যায়
এই মূর্খ স্মৃতিমেদুরতার জন্য আমার ছেলে হাসে
স্ত্রী বলে অযথা পাতাভর্তি ছাইপাশ লিখে কী হবে?
যারা ডাকছে ভাবনাগুলিকে স্পর্শ করবার জন্য
আমি শুধু তাদের জন্য দৌড়াতে থাকি দৌড়াতেই থাকি।
জোট
ইচ্ছা যখন হয় তারা উপায় বের করে
খুবই নিচু স্বরে পায়ের পাতায় পরে
যেরকম চামড়ার অবিকল রং তারা জানে
দর কষাকষির পর সব স্বাভাবিক
ঝগড়াগুলো শেষ হলে এনে জুড়ে দেবে
নিখুঁত কারুকাজে
রাতের আজগুবিগুলো তাই সে
ফিরিয়ে এনেছে দিনের আলোয় আলাদা
আলাদা রং খুলে দূরকে করেছে নিকট
প্রতীকগুলো এনে বসিয়েছে পাশাপাশি।
ইচ্ছা যখন হয় তারা উপায় বের করে
খুবই নিচু স্বরে পায়ের পাতায় পরে
যেরকম চামড়ার অবিকল রং তারা জানে
দর কষাকষির পর সব স্বাভাবিক
ঝগড়াগুলো শেষ হলে এনে জুড়ে দেবে
নিখুঁত কারুকাজে
রাতের আজগুবিগুলো তাই সে
ফিরিয়ে এনেছে দিনের আলোয় আলাদা
আলাদা রং খুলে দূরকে করেছে নিকট
প্রতীকগুলো এনে বসিয়েছে পাশাপাশি।
0 কমেন্টস্:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন