কবিতার কালিমাটি ১১৬ |
কনজেকচার
গুরুবাক্যে যা বোঝা যায়নি, তা বোঝা গেল চুড়িগুচ্ছে এসে। সমুদ্রতটের অধিকারিণীর আনন্দের ন্যূনতম পরিমাপে। হস্তরেখাসকল সেদিন ছিল মহাকাশগামী। এক উন্মুখ চাতালের ভরকেন্দ্রের দিকে চেয়ে কথাবার্তা চলছিল বেশ।
ট্র্যাভেলস্ অ্যান্ড মোর…
জং ধরার বড় গল্পে কত বিলকুল, আসহজিয়াহিমাচলে চলে তার খোঁজ। তোমার শরীরে বলপ্রয়োগ রুচিসম্মত। বিনিদ্র কিছুদিন কাটছে সেই বৃহদকায় সঙ্গীতযন্ত্রের অভিলাষে। খাটিয়ায় উঠে বসে থাকি। বুঝি ফিরে এল বয়ঃসন্ধি। যা কিছু বিধুর, তার সঙ্গী অতলতা।
কাল ভোরের উপাসকের ঘুম ভাঙবে। সে পৌঁছবে গমক্ষেত পেরিয়ে অচ্ছুৎ ত্রেতায়। কী যেন সারিবদ্ধ দেখি। যেন দু’জনে ফিরে চলেছি সেই নিয়মানুগ বাগানে। রোদের আতিশয্যে পতঙ্গাদিও ফাইনআর্টসুলভ বিকশিত। নিশ্চিন্ত হতে পারছি না সৌভাগ্যের বিষয়ে। কুয়োতলার অনুষঙ্গে রেঁধে-বেড়ে দেবে কি না স্নায়ুমণ্ডল।
রাজবল্লভা
দেবী
স্বাভাবিক লজ্জায়
জিভ কাটছেন
চিরন্তন নামহীন
প্রসারতায়
সকল দুঃখরাশি
কল্পিত ছিল
বোঝা যায়
এমন রোদ্দুরে
প্রশাখার ভেতর
দিয়ে
একটা উজ্জ্বল
হাসি
মহাদিগন্ত
নববর্ষে পেলাম সুন্দর কিছু কবিতা! কবি, শুভেচ্ছা জানবেন।
উত্তরমুছুনআপনাকে আমার ভালোবাসা ও এই কবিতার আনন্দ ভাগ করে নেওয়া। নিরীক্ষার সহযাত্রী হওয়া সহজ কথা নয়! শুভ নববর্ষ।
মুছুন