অনুযোগ
কিন্তু কেন?
দিনের শেষে বছর গুনে চলা
সান্ত্বনা দিয়ে মুখস্থ করতে হয়
অবেলার ক্ষুন্নিবৃত্তি... তুমিহীন
দিনের শেষে বছর গুনে চলা
সান্ত্বনা দিয়ে মুখস্থ করতে হয়
অবেলার ক্ষুন্নিবৃত্তি... তুমিহীন
দম্ভের কুঠুরি থেকে
অন্ধকার ফেনায় ভরে যায়
সুখের আলো
অন্ধকার ফেনায় ভরে যায়
সুখের আলো
বৃষ্টিলাল চোখের আলসেয়
সত্যিচাষ, মিথ্যেবপন
ঠাণ্ডা বাতাসের সুরে শিখেছি
আড়াই অক্ষর উচ্চারণ
সত্যিচাষ, মিথ্যেবপন
ঠাণ্ডা বাতাসের সুরে শিখেছি
আড়াই অক্ষর উচ্চারণ
রাতবাতি হতে বলার প্রহর
শ্বাসরোধ কালের সিঁড়িতে
শ্বাসরোধ কালের সিঁড়িতে
ছায়া হাতড়ায়
আঁতিপাঁতি।
হত্যা নয়
অথচ এমনটা কিন্তু কথা ছিল না,
নির্ঘুম ভোর রাতের সীমানায় গিয়ে
হাত বাড়িয়ে তোর বলতে থাকা,
অপরাধী ছিলি নাকি খুঁজে ফেরা!
নির্ঘুম ভোর রাতের সীমানায় গিয়ে
হাত বাড়িয়ে তোর বলতে থাকা,
অপরাধী ছিলি নাকি খুঁজে ফেরা!
অন্তিমে নিজেকে টার্গেট ভেবে ফেলার নেশায়
বুঁদ হয়ে কারবাইনে সঁপে দেবার পাশায় মত্ত
গিলোটিনে দেখে গেছিস,
শুধু দেখেই গেছিস,
জিন্দা নাম বদলে কীভাবে করা যায় লাশ।
বুঁদ হয়ে কারবাইনে সঁপে দেবার পাশায় মত্ত
গিলোটিনে দেখে গেছিস,
শুধু দেখেই গেছিস,
জিন্দা নাম বদলে কীভাবে করা যায় লাশ।
চৌকাঠ পেরোতেই ভয় হয় এখন
ওপারে ওত পেতে থাকে তোর ব্যস্ততার নৈঃশব্দ্য
ওপারে ওত পেতে থাকে তোর ব্যস্ততার নৈঃশব্দ্য
মায়া পরশে ছিটকে যায়
নির্বোধ লোহিত রক্তকণিকা
এবার লক্ষ্যভেদে প্লাজমা
বোধশক্তিসম্পন্ন
নির্বোধ লোহিত রক্তকণিকা
এবার লক্ষ্যভেদে প্লাজমা
বোধশক্তিসম্পন্ন
ক্রমিক
সেই তন্নতন্ন রেণু রেণু সাতসকাল খুঁজে পরিপাটি ভাঁজ
করে ফেলা
নিজের ভাগের মেঝেটুকু
ততটুকুই, যতটুকুতে ভেবে ফেলা যায় বেশ দাঁড়িয়ে আছি,
ভেসে যাওয়া এড়াতে ডুবে গিয়েও যেখানে চীৎকার করে বলা যায়
বৈঠায় মরণগাথা, নৌকারঙে বেঁচে থাকি।
নিজের ভাগের মেঝেটুকু
ততটুকুই, যতটুকুতে ভেবে ফেলা যায় বেশ দাঁড়িয়ে আছি,
ভেসে যাওয়া এড়াতে ডুবে গিয়েও যেখানে চীৎকার করে বলা যায়
বৈঠায় মরণগাথা, নৌকারঙে বেঁচে থাকি।
রক্তে অসংলগ্ন চরিত্রসাধন বুঝে ফেলে গঙ্গাস্নাত তুলসি
শয়তান ভীত হয় যে মারণচক্ষুর বজ্জাতিতে,
সে দিকে চেয়ে সন্ধ্যাআহ্নিকের কিছু বেকার ব্যাপারি
আঁক কষে চলে ভেজার সাথে শুকনো পাতার গুণফল
তলিয়ে যাওয়া সাবেকি নেশায় গোগ্রাসের।
শয়তান ভীত হয় যে মারণচক্ষুর বজ্জাতিতে,
সে দিকে চেয়ে সন্ধ্যাআহ্নিকের কিছু বেকার ব্যাপারি
আঁক কষে চলে ভেজার সাথে শুকনো পাতার গুণফল
তলিয়ে যাওয়া সাবেকি নেশায় গোগ্রাসের।
অক্ষরের মতো কিছু মুঠোয় ধরে রেখে পরিণত হতে হয়
অনুসন্ধিৎসু আতসকাচে
দেওয়ালের আদরে পিঠ বিলিয়ে জেদি মেরুদণ্ড
চেপে থাকে ষোলো বাই ষোলো
ছিটকে গেছে কশেরুকা
এবার পালা আদিম বন্দিশের।
অনুসন্ধিৎসু আতসকাচে
দেওয়ালের আদরে পিঠ বিলিয়ে জেদি মেরুদণ্ড
চেপে থাকে ষোলো বাই ষোলো
ছিটকে গেছে কশেরুকা
এবার পালা আদিম বন্দিশের।
0 কমেন্টস্:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন