ফুলপড়া বাঁশি 
চারণবাঁশির নালায়েক এসে
দাঁড়িয়েছে বাসস্ট্যান্ডে 
তার বায়োলজ্জিত হাসির
গ্র্যাভিটি কেন মোছা
রান্নায় গীত পরমায়ু
             হেনার ওপর হেনা নাচে
         উঁকি ফুকি
মন মানে না তবু 
ঠুনকো পলকা পলের পাবলিক
একটু ঘাবড়ে গেল
বাসের স্ক্রিচ
     বন খুচুরা 
         বাড়ির কথা
বাঁশির শব্দে গেল গেল
ছিনতাই
ছিল
   তাই তাই 
        আর ফুল পড়ে দিচ্ছে ফুল্লরা 
নতুন ক্যামেরার পাইন
প্যানে
            দুজনের ছলে
              ছলছল করে নতুন টো টো 
পদ্যের তুষার পেরিয়ে
বাতাস ফুরায় ছাদে উঠলে
           ছাদ তখন উড়তে থাকে বুকযোগিতায়
     ইকেবানায়        ইকোবানায়
          সব বানালো বুকে
আমাদের ফুলপড়া বাঁশিটির
কি হলো গো 
র-স্বপ্ন 
ছায়ার মায়া গা মেলেছে
রোদ্দুরে
মায়ার ছায়া ঘুরিয়ে পরানো
তাতে তাতছে
                       তাতছে না
                       তাতছে
                       তাতছে না
এ সেই ভেতরের পুষ্টি 
ঘুরে ফিরে নিজের ছায়াই
ডাকলো 
        আলো তাই এত ঋন্ময় 
ভালো লাগে ধ্রুবতারাটির
রাত বেকারি
একা টব
      টব নয়
            শব্দবাহার গাছের মনে যে গাছ 
হাতের নবে টিপ টিপিলেই
পাতা উল্টে যায় 
        এক্কেবারে নিরোম পয়ার
ভুল সমীরণ নিজেই দুলছে 
এ সেই সূর্যমুখীর ফুলমাঠ
আমি হাতে না পায়ে লাগুঁ
স্যার
                   পারি না 
বিদা বিদা
কান্না পায় কেন
র-স্বপ্নে 
পড়িও পুস্তকের পাতায়
রচিত যে বোমা
            তার রাণু
           নিশপিশ কোঁচড় 
        রতিনা এত হরকত জাগে কোত্থেকে 
জানে 
    ভুলা কেয়া 
 
sundar
উত্তরমুছুন