কুপানোর শব্দ দাও রোজ
এই তো এখুনি শেষ করেই আমি কিছু একটা করতে যাবো। এটুকুও
করা। যদিও আমি নিজেকে প্রতিদিন বলি ঘাটের মরা যে নিজেকে বেশি ব্যস্ত রেখেছে, তার
শ্রুতি মেদুর কান্নার থেকে।
তুমি তো থাকো, থাকবে না বলেছিলে
আমাদের দূরত্ব কাছের।কাছ যেমন অনেক দুর।অনেক সুর মনে
মনে সব সময় বেরিয়ে আসে না, তুমি বোঝো না তোমার মধ্যে সুর আছে, সুরা খেলে একা একা
তার দৃশ্য দেখতে পায় ছাদ। কে জানে কখন থেকেই আমি আলগা থাকি, আমার ভিতর মাছি বসে,
মশা বসে সবাই কেই বসতে দিলে হত ভাবি এখন। সবার সাথেই গল্প করে যে মজা সে মজা তো
তোমার সাথে গল্প করে নেই।
বেশ নিয়েছেন তাই ভাল আছেন
তুমি
লিখতে পারছ না কথাটা ভুল
তুমি
যা অনুভব করছ আমি তা
করছি
না।
আমি
তো ছোটবেলা থেকে কবিতা
নিয়ে
আসি নি
আমিও
কবিতা
না
লিখে লিখে একদমই আর
মরছি
না।
কিন্তু
এই যে ক্ষয়ে আসার চিন্তা দেয় ক্ষণ
কিন্তু
এই যে বড় বড় হয়ে ওঠারও
পরিশ্রম
ব্যয়
তুমি
তো ভাল যে দেখেছ প্রতিদিন
ঝড়ে
যাওয়া রক্ত
তুমিই
তো ভাল যে জানো, চুপ থাকা
আপাত
সৃষ্টশালীর কাছেই,
ন্যায়।
তারপর
তুমি চিৎকার করলেও কাঁপবে
না
আর নিজের বুক
একটিও
হাতের রেখায় তোমার অস্তিত্ব
পাওয়া
যাবে না
তোমাকে
নিয়ে আসব আমি সেদিনও
ঠিক
এখানে,
যেখানে
মুখ দিলেই বীরত্ব স্বাদে,
কেউ
দুঃখ খুঁজে পাবে না।
0 কমেন্টস্:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন