কাকতাড়ুয়া
নিওলিথিক গন্ধগোকুল পাঁড় যৌবন খোয়াবে বুঁদ
গিলে কোঁচা সিনট্যাক্সে ফেড জিন্সের কাকতাড়ুয়া
বয়েস বালাই মস্কা মালাই বেপরোয়া পাল্লা দিতে
জেলুসিল আর হজমোলাতে কেতরে পরে বাকতাল্লা
গজগমন শরীর ভিতের ইট কাঁপিয়ে চিতার চলন
হাঁটু কাঁপেনি একটুও কি? ঢপ দিও না মাঙ্কি সোনা
খসছে তারা হিম বিছানায় ফেরাচ্ছে পাশ জ্যান্ত বালিশ
বাৎস্যায়নী কামসূত্রের দিন গিয়েছে ভরসা মালিশ
খাপ খোলেনা ঝলমলে ঐ সিরাজ মুকুট স্ফটিক রতন
চার দেয়ালে অরিগ্যামির উল্টো হাঁটার ফটোফিনিশ
পরিবর্তন
একটু একটু খেলছে কথা খুলছে বেড়া খোলা হাওয়ার
তখন তো বেশ কাছের ছিলে এখন একটু মগের ডালের
দূরের দেখাই স্পষ্ট ফ্রেমের বাড়ছে বয়েস চোখের পাওয়ার
ফুলমেয়েছি বেলপাতা কই খোঁজ পড়েছে চাঁপা কলার
আমার আমি আমার মতোই গ্রামীণ নদী সবুজ ডহর
কৃষ্টিকথা গগন বিহার তীব্র নাদের স্থল পরিসর
গালুই জানে লাল গোধূলির আরেকটি নাম মাটির মতো
সন্ধ্যে নামুক ঢলুক পাটে নেই ঠিকানার কয়েক ক্ষত
এইসব
ভালো আছি আজ, খুব ভালো আছি বলে
সন্ধানী শিকারির চোখ কদমকলি হয়ে যায়
লজ্জা খুলে গেলে রাতও ছেনালি জানে
দুর্মূল্য খুদের যৌবন খসে পড়ে ইঁদুরের নখে
লিবিডো ছড়িয়ে যায় বাদুড়ের ডানায়
চোঁয়ায় ঘামতেল অ্যাকাসিয়ার শ্বেতকুষ্ঠে
অসময়ে প্যাঁচ লাগে হিমহিম পাজামার গিঁটে
এসবই নাকি দিনগত প্ররোচনা, স্বাভাবিক
এসবই নাকি জমকালো ব্যাখ্যান মায়া আধারিত
এইসব সাঁকো বেয়ে ভালো থাকি কখনো সখনো
0 কমেন্টস্:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন