অনন্ত
জন্মদাগ ও সাদাচুল।
ডাকনাম মনে রাখতে
চেয়েছিল। নদীতে সদ্য কাচা
জামা।
বাড়ি ফিরে গলিয়ে নেয়
হাতলওয়ালা ছুরি।
আলো না অন্ধকার,
কে আমাদের বাঁচিয়ে
রেখেছে,
তা এই বৃদ্ধ পৃথিবী জানে
না। মধুশালাও না!
বাঁধভাঙা জল ও মানুষের
নীল বিষ,
গিলে খেতে চায় সবকিছু।
এমনকি
মাঠে ঝুঁকে থাকা রহস্যের
ইতিহাসটুকুও।
কোনও গান –
মুখস্থ নেই বলে,
নিশ্চিন্তে উড়তে পারে প্যারাসুট।
মেয়েটির রাস্তায় পড়ে থাকা
কাটাহাত আরও
স্বচ্ছ হয়ে
এলো।
তাকে আলো বলে ডাকছে কেউ
কেউ।
যেন সে বেঁচে থাকবে
চিরটাকাল!
গমন
তোমার শহর বললেই ভিজে
চুমু।
আট-দশ রকম শোনা আর বেজে
ওঠা।
পাখিশেষ বারান্দায় শেখানো
শীতকাল।
বেতের চেয়ারে
শুক্লপক্ষ এবং রিহার্সাল।
অল্প ফেরিঘাট।
দোষ না দেওয়া রঙচটা জিনস্।
সোনায় সোহাগা হয়ে
বসে আছে বাথটাবের কোরাসে।
গন্ধরাজলেবু আলো থেকে
অন্ধকারে এলে,
কোপারনিকাস হয়ে যায় আমার
কুশপুতুল।
প্রতিতুলনায় আর কতদূর
যাবে যন্ত্রণা!
পালকি একদিন
এসেছিল ধানখেতে গাইতে
গাইতে।
আজ শুধু তুমি ভেবেছিলে,
হয়তো আসবে।
So romantic... Loving your poems are...I just taste them with my inner eyes.
উত্তরমুছুন