কালিমাটি অনলাইন

দ্বাদশ বর্ষ / পঞ্চম সংখ্যা / ১২৫

দশম বর্ষ / একাদশ সংখ্যা / ১১০

দ্বাদশ বর্ষ / পঞ্চম সংখ্যা / ১২৫

বৃহস্পতিবার, ২৫ মে, ২০১৭

নীপবীথি ভৌমিক

বৃক্ষ আর  বিহঙ্গ

ভেতরের পথ ধরে যখনই ছুঁতে যাই
দেখি, অচেনা এক ভাঙন স্বর,
নরক-জাগরণ থেকে ভেদ করে আসা অসম কোনো ছায়াযুদ্ধ,
দূরত্ব বেড়ে যায়, ধীরে ধীরে
এখন তাই আর যাই না ছুঁতে নাগরিক কোনোদিন
বরং পাখির কাছে গিয়ে বসি, মিলিয়ে দিই আমার ভালোবাসার কথা
আত্মীয়তার মধুশ্রুতি

বৃক্ষ আর বিহঙ্গের সাথে বেলায় বেলায়
টান জাগে আবার শুদ্ধ মননের


বসত

মাটি গড়ি না আমরা ! মৃত্তিকাও
তারই তো বুঁকে বাঁধি আমাদের সুনিবিড় আশ্রয়
তোমারআমার-আমাদের শান্তির ঘরবাড়ি।

অথচ, হিংস্র রক্ত আবীর কেন ছড়িয়ে রাখে সেখানে কেউ-কেউ?
ধ্বংস-কাল এঁকে যাওয়া দাম্ভিক হাতিয়ার!

সেও তো মানুষ
তার ও তো আছে এ পৃথিবীর দীর্ঘ বসতভূমি জুড়ে আত্মজনের মায়া-চিহ্ন-স্বর
তার ও তো আছে সন্তান সন্ততীর পিছুটান!
তবে এই ধ্বংসগান কেন? এই সব হত্যা রং ফেলে দিয়ে বরং সাজাই
এ জাহ্নবী আবার স্নিগ্ধ সবুজের ছায়ায়

প্রজন্মের হাতে বেঁধে যাই একাত্বতার বন্ধন-ধারা। 

1 কমেন্টস্: