মুখোমুখি
মাঝে
মাখে রং পাল্টে যায় দুনিয়ার।
আমাকে
ছাড়াই আমি বেরিয়ে পড়ি,
চিঠি লেখা
আলপথে।
ফুলদানিতে
অভিমান রেখেছিলে।
রুমালচোর
খেলতে খেলতে এগিয়ে এলো পাহাড়।
প্রতিধ্বনির
অনেক ছায়া।
শেলফে
সাজানো ঝাউপথ।--
মীননয়না
বিদ্যালয় খুলে সিঁদূর পরায় ফাতনায়।
সন্ধেবেলা
কেঁদে ফেলা গাছ।
তাকে
অল্প স্বল্প টোকা দিই বোতাম ঘরের,
আয়না ধরি।
নিজের
না-মুখ দেখে হেসে ফেলে সে।
যাপন
হাত
দিলে বুঝতে পারি কোনও মুখই
সত্যি নয়।
জলকে
শক্ত করে ধরো। পিছলে না যেতে
পারে।
অন্ধ
জলপ্রপাত। মাথায় বসে থাকতে
থাকতে,
এক
আধবার নেমে আসে। কিছু সম্ভাবনা।
স্বচ্ছ
নাইটি খুলে দেয় বরফ ও পাহাড়ের।
পরিমিতির
ভেতর চাপা পড়ে রইলো
ধবংস্প্রিয় মুখ।
চোখের
বিন্দু খুলে জ্বালিয়ে নিতে চাইলে
একাধিক ঠোঁট।
আমি
ওই শূন্য থেকে
টুকটাক
কুড়িয়ে নিই চুঁইয়ে পড়ার স্বাধীনতা।
0 কমেন্টস্:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন