কবিতা কৌমুদি
যে শাঁখ চন্দন নামাজ
সারা তাও না
মনলা মেঘ
ভালো লাগার
ভালগার এই কবিতাটা তোমরা
পোড়ো না
গে আর মনে মনে লেবিদের মধ্যে মৃগ-ইয়া
দিল-এ চমক নানচাকু পোজ এমার্জেন্সি ওঁৎ
কামড়ে ধরে অবলোহিতে
কামরায় মুরঝা লাল পিউ
কাঁহা কাহাদের
গান কাহিনী
ঘিরে দাঁড়িয়েছে বৌ সন্তান
বোমা বন্দুকেরা
বন্ধু হয়ে এলো
এলোমেলো
বারিষে বাতাস
কবিতা কৌমুদির জামা খুলে
ওড়ালো একচোট
রঙিন
একটি ছায়ার হাতে শেক করতে
শিরশির লাগে
যুবতী কিনা সে
আর যেতে যেতে আলো ছিঁড়তে
দু'পাশের
আলো ছড়াবার মজায় এলো কাচের
রোল
তবু তা দুখীর মজা
সুইচ খোঁজে গায়ের
বোতামের কারখানা তার রঙকে
বরং করেছে
গ্লোবে ঘুরতে ভালোবাসে
রঙিন হয়ে যায় পান্না পলাশের
পাশে কাচের চুড়ির টুনটুন তাই
কাচ কারখানা থেকে বেরিয়ে
আসছে কালো মুখের মেয়েরা
ঘরের মুদ্দা
হরবোলে কেমন গজব লেগে গেল
ফোটন ভাঙার গল্প জানে না
উহারা
তপ্ত আগুন
শব্দে নাকান
ফুঁয়ে মুখ
মুখ ফুলিয়ে চলে যাচ্ছে
বাড়ির মেয়ে
যেন একটা হমদম মরণ
একদৃষ্টি
জোড়া চোখ
ত্রিনয়ন
বসে বসে ঘাস ছিঁড়ি আলো ছিঁড়ি
রঙিন হয়ে যায়
মনের খানিকটা রঙিন হলো কী
দোষে
নিজস্বতায় ভাস্বর বারীনদা বারীনদাই
উত্তরমুছুনapurbo
উত্তরমুছুন