পৃথা রায়চৌধুরী
নাগাল
ধারালো
বাঘনখ ইতিহাসের শান্তিতে
ঘুম ছড়িয়ে দেয় তোর আমরণ জেগে থাকায়
তোর নতুন বাণিজ্যে টেনে তোলে
চাঁদ সদাগরের অহংকার।
ঘুম ছড়িয়ে দেয় তোর আমরণ জেগে থাকায়
তোর নতুন বাণিজ্যে টেনে তোলে
চাঁদ সদাগরের অহংকার।
একবার
নৌকা হয়ে যাই
একবার পাল ছড়িয়ে দে
সেখান থেকে কোথাও লোহার বাসর
থাকবে না তোর আমূল মানুষ জন্মে।
একবার পাল ছড়িয়ে দে
সেখান থেকে কোথাও লোহার বাসর
থাকবে না তোর আমূল মানুষ জন্মে।
বৃষ্টির
ঝাপটায় একেকটা জ্বর
উড়িয়ে নেব মরুচাউনিতে
গোল পাতার ছাউনি ঘিরে নয়া রসুই
পুরুষ হাতের কারুকাজে... অস্তিত্ব।
উড়িয়ে নেব মরুচাউনিতে
গোল পাতার ছাউনি ঘিরে নয়া রসুই
পুরুষ হাতের কারুকাজে... অস্তিত্ব।
স্বর্গের রাস্তা সন্ধানে এবার
নরকবাসির গোল্লাছুট...
নরকবাসির গোল্লাছুট...
ঈশ্বর, চলো ছোঁয়াছুঁয়ি খেলি।
মন্দবাসাবাসি
গরম
গন্ধ মাখতে মাখতে
রোজ রাতে তোর পুব জানালায় থাকি
ঘুমের দাগ তোর পেন্সিলে
ফোটাতে দেখিস থেকেই যাবে হাজার জন্ম বাকি।
রোজ রাতে তোর পুব জানালায় থাকি
ঘুমের দাগ তোর পেন্সিলে
ফোটাতে দেখিস থেকেই যাবে হাজার জন্ম বাকি।
পারবি
না তবু দুঃসাহসে
বুক ঠুকে ফের হয়ে যেতে রাজি খাক
ভোরের গায়ে লাল হিংসে
অন্য ছোঁয়া রোজ কেন তোর নিঁদজাগানি ডাক।
বুক ঠুকে ফের হয়ে যেতে রাজি খাক
ভোরের গায়ে লাল হিংসে
অন্য ছোঁয়া রোজ কেন তোর নিঁদজাগানি ডাক।
কথায়
কথায় ঝুটঝামেলা
চুপ থাকলে বলিস নিচ্ছি পাতলি গলি সাইড
বেলায় বাড়বে তোর হল্লা
এতো সুরে রিং এতো এসএমএস, উত্তর দে না ছাই!
চুপ থাকলে বলিস নিচ্ছি পাতলি গলি সাইড
বেলায় বাড়বে তোর হল্লা
এতো সুরে রিং এতো এসএমএস, উত্তর দে না ছাই!
কেজো
কথার খই ফোটাতে
ভর দুপুরে হা ড়জ্বালাতে দেব হঠাৎ সাড়া
ফিরিয়ে দে সব মিথ্যে দুপুর
নিলাজ তোকে জাপটে নয়তো কাঁপিয়ে দেব পাড়া।
ভর দুপুরে হা ড়জ্বালাতে দেব হঠাৎ সাড়া
ফিরিয়ে দে সব মিথ্যে দুপুর
নিলাজ তোকে জাপটে নয়তো কাঁপিয়ে দেব পাড়া।
কড়া নাড়ছে 'গোড় লাগি মাঈজি'র দল।
দরজায় এসে হা খাবার, প্লেটে নষ্ট নাড়ু,
বোঁদে দিবে গ...
বাবু, রেতের বেলার
বাসি রুটি লুচি হব্যে নাকি?
যেছি বাবু, যেছি।
তুমাদের লখি কাইড়তে আসি নাই গ।
খিদা, বড় খিদা...
ওহ গড, এরা বিজয়া করতে আসবেই!
বিরক্তিকর...!
তিনটি কবিতাই অসামান্য । মুগ্ধ ।
উত্তরমুছুনTELEFRIEND... অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
মুছুনএই মন্তব্যটি লেখক দ্বারা সরানো হয়েছে।
উত্তরমুছুন