![]() |
কবিতার কালিমাটি ১৫০ |
এসো
সহজবাসি ছুটতরাজ কথার মারপ্যাঁচ।
ফুল্কিমায় ফুল কি মা
এক যুগ স্বপ্ন লিখি কাঠ পেনসিলে।
পড়ে যাচ্ছে বাটির নিশ্চয়তা
সাবধানের ধুকপুক কিল মারে হেঁসেলে।
বিদেশী হাওয়া টানে কলাপাতা
টেবিলে চক্কর খেলে গ্লোব।
নিশ্চিন্ত পান্তার গল্পে মুখোমুখি বসি।
চাঁদের পেটে বাচ্চা আসুক আমিও চাই।
চাই তোমার পেটে চাঁদ ফুটুক।
ঢেলে রোদ্দুর উঠুক।
জানালায় জানালায় রোদের জুয়েলার্স
ঘুমনো খোকাকে সোনায় চান করাক।
মাদুর পাতা বিছানায় একটা দিগন্ত বানাই
জোব্বার রং
জোব্বার কত রং! ফোটে প্রিভোর অ্যালার্ম।
পুবের আলখাল্লা পাল্টায় পশ্চিমে।
জিন্দা আমাকে ঘুম পাড়ায় কে!
হা- ডুডু খেলে মহাজাগতিক ঘড়ি
তুমি ভাবছো সন্ধ্যা হ'লো।
অন্ধকার হয়ে আছে মহাকাল।
আগুনকে ডাকছি আলো ব'লে।
অন্ধকার নয়, সৃষ্টিই লুকিয়ে
দু হাতে জাগাই।
ভুল ফুটছে ছদ্মবেশে।
উল্টে পড়ি আপাদ মস্তক।
বিনির্মাণেই মেতে ওঠে আয়না।
সব আছে, সব ছিল, তাকে আবিস্কারে
নাবিস্কারে আলোকিত।
সম্ভাবনার দরজা খুলে দাঁড়াই মিল্কি রাস্তায়।
মস্ত উঠছে সমস্ত উঠছে
আদরে যত্ন আঁকি সব্জেলিতে।
একলা চলার সাইকেল ফেলে
ধুলাশ্রমে এক পংক্তির মেলামেশা।
আদলের মাঝখানে কলম চুঁয়ে ভিন্ন ছুট।
উল্টে দেখা নিজের আয়না,
ফিরিয়ে পড়া অ্যটোবায়োগ্রাফি।
নেমে এলো নাচের ইস্কুল
সহজ ঘাসের আরাম কেদারা।
পেটে পেটে গোপন কথারা বাচ্চালো।
চিমনির লিঙ্গ ঘিরে ফাঁকা হাঁড়ির চিৎকার
কোয়ার্কিত অ্যস্ট্রের
মাইনাস ডিগ্রী জুড়ে উনরোদের
সম্ভাবনা পরে ভ্রমনের বুট
ভোরাবার আগে স্বপ্নশীল চোখে পথের পাঁচালি
চারদিকে মস্ত উঠছে সমস্ত উঠছে
পেন্সিলে গ্যালাক্সির দুধ গড়ায় অচেনা আলোয়।
0 কমেন্টস্:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন