এক মুঠো রোদ
মেঝেতে ধূলো উড়ছে নিজের খেয়ালে
ওক পাইন হাতের ছোঁয়ায় দেবদারু
একমুঠো সূর্যের আলোয়
চেহারা দেখব ছৌ নৃত্যের রঙে।
হিংস্র বাঘ রুপে মানুষ
কথার শুরুতেই আলাপ
মনের ভাঁজে লুকোনো বিলাপ
বুকের বিষ রোমকূপের চাঁইয়ে
আদর গলছে,
কাঞ্চনজঙ্ঘার গলনাঙ্কে ডিমে তা
গুলবাগানের গুল
মনে পপকর্ণের মতো ফুটছে,
উষ্ণ স্রোতে গা ভাসিয়ে ধর্ষক
নিভু নিভু ম্রিয়মান আলোও খোঁজে একাকীত্ব।
সাদা কাগজে বৃষ্টির পেন্টিং
কলম গড়িয়ে বহুদূর
ঘটমান ঘটনা দ্রুত হতে হতে আবছা
অন্ধকারে নেমে আসে অযাচিত অমাবস্যা।
পৃথিবীর পরিক্রমা ঠিক গতিতে
গতিবেগের গুরুত্বে আগ্রাসী মনোভাব
ছুটছে তো ছুটছে
পাঁই পাঁই করে ছুটছে,
ক্যানভাস রঙ তুলিতে
দ্রুতগতিকে আবদ্ধ করতে চেয়ে বারবার
রাস্তায় টিকটিকি লেজ নাড়িয়ে হাঁটছে...
রাস্তা দেওয়াল মেঝে ছাদ
আবার ছাদ মেঝে দেওয়াল রাস্তা
চক্রাকৃতি মনের চাহিদার গতিময় প্রবৃত্তি।
এরই মাঝে, একমুঠো রোদ এনে দাও
পাইন ওক হাতের ছোঁয়ার সীমানায়
দেবদারুর পাতায় পাতায় ফাঁক দিয়ে
একটু রোদ এসে পড়ুক
রক্ত জমাট বেঁধে কালো
সূর্যের একমুঠো ঝলমলে আলো
উষ্ণতা গলিয়ে দেবে
জমাট কালো চাঁই তরল
প্রয়োজনে কখনও গরল
তার জন্যেও একমুঠো আগুন
একমুঠো রোদ এনে দাও।
একমুঠো রোদ ছুঁয়ে ছুঁয়ে
পাইন ওক শরীর দোলায়
ছোঁয়ার সীমানায় অসীম
পাতায় পাতায়
দেবদারুর সরু ডালে দেহাতি জোনাকী
ঘুম ঘুম চোখে শরীরের সুপ্ত আগুন।
কালবৈশাখীর পদার্পণ নির্দিষ্ট
নির্দিষ্ট যেমন বিন্দু থেকে বৃত্ত
এক বা অনেক সরলরেখা
সরলরেখার অনির্দিষ্টে জটিল বক্ররেখা
একে অপরের অন্তর্নিহিত সুপ্তবীজ
জন্ম মৃত্যুর অন্ধকারে দোদুল্যমান গুপ্ত ভীত।
পৃথিবী হাঁটছে কম্পাস দুলছে
হামাগুড়িতে ব্যস্ত সজীব
হলদে চোখ নির্জীব
একমুঠো রোদ এনে দাও
ঝরে যাক ঝরা পাতা
সবুজে গেয়ে উঠুক কলমিলতা
একটু রোদ এসে পড়ুক
দুঃখ শোক আগ্রাসী ক্ষিদের শহর কালো
সূর্যের একমুঠো ঝলমলে আলো
উষ্ণতায় গলিয়ে দেবে
পাপ তাপ বিকৃত বর্বর
তার জন্যে একমুঠো আগুন
একমুঠো রোদ এনে দাও হে আবহমান।
কোচিং সেন্টার
স্রোতের বিপরীতে সাঁতার কেটে
জনসমুদ্রের ভীড়ে মুক্তো ও ভাঙা খোলা
নরম মনে আঁচড় দেবার আগে চাতকের চোখে সুনামি
আরশোলা পায়ে আগ্নেয়গিরি
পাখির ডানায়, সাপের অনুভবে ভূমিকম্প
মরচে সৌজন্যতার খোলসহীন সমাজ নয়,
একটি মন
শু
ধু
এ
ক
টি
মন জাগিয়ে রেখে যাব ভবিষ্যৎ প্রজন্মের দুযারে
ডেকে নিও,
মন চাইলে
সততা প্রতীক চিহ্নহীন
জরাগ্রস্থ শরীরের আঙিনা কোচিং সেন্টার।
জনসমুদ্রের ভীড়ে মুক্তো ও ভাঙা খোলা
নরম মনে আঁচড় দেবার আগে চাতকের চোখে সুনামি
আরশোলা পায়ে আগ্নেয়গিরি
পাখির ডানায়, সাপের অনুভবে ভূমিকম্প
মরচে সৌজন্যতার খোলসহীন সমাজ নয়,
একটি মন
শু
ধু
এ
ক
টি
মন জাগিয়ে রেখে যাব ভবিষ্যৎ প্রজন্মের দুযারে
ডেকে নিও,
মন চাইলে
সততা প্রতীক চিহ্নহীন
জরাগ্রস্থ শরীরের আঙিনা কোচিং সেন্টার।
দাবা
বৃষ্টির শরীর বিচ্ছিন্ন নরম রোদ অস্ত্র প্রচারেও বিষণ্ণ হাসিতে
গড়িয়ে পড়ে ঘাসের কার্পেটে;
মায়ের আঁচল সান্ত্বনায়; শিশির খেলনাবাটি
শিশু রোদ অঝোরে কালবৈশাখী
শ্রাবনের চোখে জল যেন কুন্তির চোখ
গহনের অনুতাপ-
মমতা খেলে রৌদ বৃষ্টি খোলা আকাশে।
বৈধ- অবৈধ ব্যক্তিগত মতামত গুরুত্বহীন
যখন ঈশ্বর নীবর, সূর্য উদাসীন
গাছের শরীর লালা রসে রক্তে কালো
এমন দিনেই তো জন্মেছিলে তুমি কাল-
ধ্বংস; মনুষ্য শরীরে বহুরূপী সাজে
রোদও দর্শক ছায়াতে শকুনি তোমার দাবার মত সুদক্ষ অভিনয়ের চালে।
গড়িয়ে পড়ে ঘাসের কার্পেটে;
মায়ের আঁচল সান্ত্বনায়; শিশির খেলনাবাটি
শিশু রোদ অঝোরে কালবৈশাখী
শ্রাবনের চোখে জল যেন কুন্তির চোখ
গহনের অনুতাপ-
মমতা খেলে রৌদ বৃষ্টি খোলা আকাশে।
বৈধ- অবৈধ ব্যক্তিগত মতামত গুরুত্বহীন
যখন ঈশ্বর নীবর, সূর্য উদাসীন
গাছের শরীর লালা রসে রক্তে কালো
এমন দিনেই তো জন্মেছিলে তুমি কাল-
ধ্বংস; মনুষ্য শরীরে বহুরূপী সাজে
রোদও দর্শক ছায়াতে শকুনি তোমার দাবার মত সুদক্ষ অভিনয়ের চালে।
0 কমেন্টস্:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন