আবছায়া, যে শহর…
(৩)
নিঁখুত হাতের লেখায় তুলে দিচ্ছি পরের লাইন
প্রচলিত অভ্যাসের দিনে যারা
দরজায় বসে থাকে
আর বাকি অংশের গড়ন কেবল দাগ কেটে রাখা
একে অপরের সচরাচর হতে চাওয়া
বিনা পদক্ষেপে কখনও নির্জন আসে
কাচভাঙা শব্দে আসে অবাধ আশকারা
কতটা নির্মাণ কতটা সহজ ছিল সম্পর্ক
আলোচনা হয়
ঘামের পাশ থেকে বিচ্যুত তন্দ্রা চোখে পড়ে
পরিচিত কোনো দুঃখ নেই এখানে। পুরনো চৌকাঠে গুম মেরে ওঠে একটা ছাদ। হয়তো না-ঘুম রবিবার। হাতের তালুর দিকে। অনেকক্ষণ। চুপচাপ।
এমন গহন মুহূর্তে
আবারও কিছু দূরত্ব মেনে নেবার আদলে
(৪)
মূলতঃ নির্বিকার এক চেহারা
আর হলুদ ঘাসের দিকে
দরজা খুলে রাখলে
কাঁটা-চামচের পাশে তুলে রাখলে
আরও একটু ভ্রূক্ষেপ
কোথাও কি অন্ধকার ফেলে আসতে হতো
ঘুমিয়ে পড়ার আগে?
তুমি বাইরে থেকে লক্ষ্য করছ
ঈষৎ পেঁয়াজ-কুচি
যেখানে মোলায়েম পায়ের শব্দ
আর খুচরো অনুবাদের সামনে
বুঝে নিতে হয়
হালকা বৃষ্টির এই পাঠক্রম
আসলে তো চোখের অসুখ
আধভাঙা হরফে যার ঝাপসা মিশে থাকে
bhalo laga akjon kobir lekha... bhalo laglo, anindita.
উত্তরমুছুন