কম্পাস
যৌগিকপত্রে
মহামিলন। মৃত মুখোশেরা
গেয়ে
ওঠে গান। বিষাক্ত ফুলে দুন্দুভি।
কম্পাস
হাতে নিমগ্ন জাহাজ। কাচের
পাত্রে
চিত্রবিচিত্র কারুকাজ। মঞ্চ–শোভিত
নারীটির
সুবাসে প্রেম – স্পন্দিত বাতাস।
খাঁচার
পাখিরা ছটফট করে ওঠে তখন।
এক
আশ্চর্য ডিপসোম্যানিয়া ঘিরে
ধরে।
মদিরা হাতে বহুক্ষণ। ডিনার–পার্টি
কখন
যেন শেষ হয়ে যায়। এখন শুধু
স্বপ্ন
– মৃদুল উড়ে যাওয়া নির্দিষ্ট ঠিকানায়।
পত্রবিন্যাস
নবলব্ধ তারুণ্যে আঁটো পোশাক বিশেষ সৌন্দর্যে
দর্শনীয় হয়ে ওঠে। পাশের
বাড়ির টাটকা
খবরে কোথাও প্রশমিত কণা নিউট্রন। সচ্ছিদ্র
পরদা ভেদ করে তরল পদার্থের ক্ষরণ হতে
থাকে। কোনো
আঘাতই বিকলাঙ্গতা আনতে
পারে না। সুসজ্জিত
সোপান তরতাজা পুরাতত্ত্ববিদ
আলোকচিত্র নিতে থাকেন।
গ্রিক মাইথলজির সংগীতবিদ ও কবি অরফিউস-এর
সংগীতে আত্মহারা দলবদ্ধ বনের পশু। প্রাচীন
গ্রিক সংগীতের সুর সেই ফ্রিজিয়ান মোডে
সুপরিকল্পিত পত্রবিন্যাস অর্পিত হতে থাকে –
ফিল্টার
চিত্রিত হাঁসের উড়ে
যাওয়ায় আকাশ আরও
একটু রঙিন হয়ে ওঠে। জলার ধারে ধারে
নর্দার্ন শোভেলার, উড
ডাক্, লং টেলড ডাক্
টরেন্ট ডাক...
ফটোগ্রাফিক ফিলটার
রাঙিয়ে দেয় ফটোর
মায়াময় মোহিনী অবকাশ।
হলুদ কমলা নীল...
কর্ষিত জমি পেয়ে যায় বীজ
জল হাওয়া আর
সূর্যরশ্মির অপার বিস্ময়।
উড়ে আসছে ফিনচ সেই
গায়কপাখির দল।
এখন ফ্রেটওয়ার্ক-এ সেজে
উঠছে আসবাব,
সমুদ্রপাখির ডানায় জল
ঝরে পড়ছে অবিরাম --
0 কমেন্টস্:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন