কালিমাটি অনলাইন

দ্বাদশ বর্ষ / পঞ্চম সংখ্যা / ১২৫

দশম বর্ষ / একাদশ সংখ্যা / ১১০

দ্বাদশ বর্ষ / পঞ্চম সংখ্যা / ১২৫

রবিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০১৫

অভিষেক রায়

সেন্ট পলস্

ওহ্ সেই সেইদিনকার আওয়াজ!
রঙিন বালুকারাশি ছাড়া কোথাও পাবে না এই সমাপতন,
কি ও কেন ভাবছ যে বড়
আমি ক্রমশ চওড়া হয়ে যাই।

ব্যান্ডেলে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিতে আমরা তিনজন
যথেষ্ট সচেষ্ট ছিলাম
কী অভিনয়ের সন্ধ্যা ছিল সেটা!
বাতিল নাটকের অংশ নিয়ে আমরা অদলবদল করে দেখেছিলাম

রোলারকোস্টার

কালী ঠাকুরের বন্দনা চিরকাল
আমার সপ্তাহঘুম তৈরি করে

আমি দেখি রাতের অন্ধকারে
দু’টি বোতল পড়ে আছে, পাশাপাশি

লক্ষ্যতা

আমার মাথার উপর ছাদ আছে
দেখি বেনামী সুতোয় টান পড়ে
কেমন

মুখোমুখি


প্রেম, একটি পোস্টমর্ডান অভিজ্ঞতা

মহম্মদ আমার বুধবার কেন
বিয়ে দিলেন না যৌনাকাঙ্ক্ষী বিধবার সাথে
সেই

এই নিয়ে হইচই, হাসি-ঠাট্টা

নিরাবলম্ব আবেগ, মধুবালা

অন্তরে বৃষ্টিপাত আরাকান শব্দে
উড়ুক্কু বেলুনে চড়ে আমি, মহম্মদ ও মধুবালা

দোনলা ভক্তিগীতির তোড়জোড় করছি

আফ্রিকান অনুভূতি নিচে তাকালেই
ছুটে বেড়াচ্ছে অনন্ত জিরাফ

মধুবালার শিরোনাম ও প্রতিকৃতি


অন্নদাশঙ্কর

কতটা ধরতে পেরেছ আখের রসের সরাসরি অনুবাদ!

আমি তো পার্কের বেঞ্চিতে অনুবাদ করছিলাম কিছু কবিতা
অমনি চোখে পড়ল তার উৎসর্গপত্র :-

To Anuska,
Who makes things happen

অর্থাৎ তাহারও হইয়াছিল
আমারও হইয়াছে এই পার্কের বেঞ্চিতে আজ

শিরদাঁড়া বরাবর হইয়াছে
মাখনচুরি-র সরঞ্জামে


হইয়াছে, হইয়াছে

চাহিব আরো সকলের হোক এই জমানা 

সম্মুখভাগে, পশ্চাৎদ্বয়ে

এখন এলায়ে দিয়েছি নিজেকে
আনুমানিক কত যেন খ্রীষ্টপূর্বে
ঝরা পাতার রবিশঙ্কর শিক্ষা দিচ্ছে নাতি-নাতনিকে
সোমবারের তাৎপর্য, তার
জীবনের আরাকান ফোটোগ্রাফি

নিষিদ্ধপল্লীর আঁকাবাঁকা










0 কমেন্টস্:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন