শুরু থেকে শূন্য কিংবা... বেবী সাউ
দরজা খুলতেই তোমার হলুদ ফোটোফ্রেম। গোপনীয়তার যা কিছু প্রস্তাব তোমার স্টাইপ ছাঁট শার্টের পকেট থেকে লাফিয়ে বেরোচ্ছে। জানালা থেকে ছুটে আসছে, কমলা রোদ, স্টিল প্ল্যান্টের কালো কালো ধোঁয়া। আমি ফ্রক ছেড়ে শাড়িতে। হঠাৎই। প্রচন্ড অসুখ ছেড়ে, ধরা যাক, এমনই হলো। শূন্য থেকে শুরু হোক। শুরু থেকে শূন্য কিংবা। সেদিন সন্ধ্যেবেলায় তুমি ইম্পসিবল বোঝালে। বোঝালে, চোখে মুখে ডিমনার জলছবি। ঝুপড়ির গন্ধ। আর ভেঙে পড়া এন এইচ থার্টি থ্রী–এর না লাল না কালো, ধুলো। ঘুরে বেড়াচ্ছ, বয়ে বেড়াচ্ছ। বোঝালে কী অসহনীয় কবিতার ভার! সেদিন, ঝগড়া করে বুঝতে পারিনি কত পারসেন্ট প্রেম তোমার কালকুঠুরির বারান্দায়। বুঝিনি তোমার হঠাৎ গায়েব প্রণালী প্রকরণ। আসলে তোমাকে ছুঁইনি সেভাবে। আসলে আমি ছুঁতাম নিজেকে, সকালে দরজার সামনে, বিকেলে একুশ বছরের অপেক্ষায়। অথচ, দ্যাখো, দরজা আসার জন্যে, বিদায় তো ক্ষণিকের। এই আশা নিয়ে আমি স্তম্ভিত। নীরবতা কী আশ্চর্য নির্মাণ! হাত মুড়ে, পা মুড়ে আমি কুণ্ডলী কেন্নো। তখন। তুমি দরজায়। এই অপেক্ষায় কেটে যাচ্ছে ঘড়ি, বছর কাল আর তোমার আমার তিন জন্ম।
দরজা খুলতেই তোমার হলুদ ফোটোফ্রেম। গোপনীয়তার যা কিছু প্রস্তাব তোমার স্টাইপ ছাঁট শার্টের পকেট থেকে লাফিয়ে বেরোচ্ছে। জানালা থেকে ছুটে আসছে, কমলা রোদ, স্টিল প্ল্যান্টের কালো কালো ধোঁয়া। আমি ফ্রক ছেড়ে শাড়িতে। হঠাৎই। প্রচন্ড অসুখ ছেড়ে, ধরা যাক, এমনই হলো। শূন্য থেকে শুরু হোক। শুরু থেকে শূন্য কিংবা। সেদিন সন্ধ্যেবেলায় তুমি ইম্পসিবল বোঝালে। বোঝালে, চোখে মুখে ডিমনার জলছবি। ঝুপড়ির গন্ধ। আর ভেঙে পড়া এন এইচ থার্টি থ্রী–এর না লাল না কালো, ধুলো। ঘুরে বেড়াচ্ছ, বয়ে বেড়াচ্ছ। বোঝালে কী অসহনীয় কবিতার ভার! সেদিন, ঝগড়া করে বুঝতে পারিনি কত পারসেন্ট প্রেম তোমার কালকুঠুরির বারান্দায়। বুঝিনি তোমার হঠাৎ গায়েব প্রণালী প্রকরণ। আসলে তোমাকে ছুঁইনি সেভাবে। আসলে আমি ছুঁতাম নিজেকে, সকালে দরজার সামনে, বিকেলে একুশ বছরের অপেক্ষায়। অথচ, দ্যাখো, দরজা আসার জন্যে, বিদায় তো ক্ষণিকের। এই আশা নিয়ে আমি স্তম্ভিত। নীরবতা কী আশ্চর্য নির্মাণ! হাত মুড়ে, পা মুড়ে আমি কুণ্ডলী কেন্নো। তখন। তুমি দরজায়। এই অপেক্ষায় কেটে যাচ্ছে ঘড়ি, বছর কাল আর তোমার আমার তিন জন্ম।
0 কমেন্টস্:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন