পর্যটন
প্রাগৈতিহাসিক কোনো সন্ধান জারি থাকে...
বরফ ভাঙছে শীতাতপনিয়ন্ত্রিত ঘরের আলো
দূরে কোথাও যাবো
ভাবলেই
পাতার হিম ঝরে যায় রুয়ামের জঙ্গলে...
কালো লেপে যায় পাথরে কুয়াশা।
প্রসঙ্গ পালটে যায়
ঘুমিয়ে গেলে আকাশবাতি।
বরফ ভাঙছে শীতাতপনিয়ন্ত্রিত ঘরের আলো
দূরে কোথাও যাবো
ভাবলেই
পাতার হিম ঝরে যায় রুয়ামের জঙ্গলে...
কালো লেপে যায় পাথরে কুয়াশা।
প্রসঙ্গ পালটে যায়
ঘুমিয়ে গেলে আকাশবাতি।
প্রিজম আলোয়
(ক)
চোখটাই যাবে হয়তো আগে... চোখটাই
কোনদিন হলুদ রঙে ঝাপসা দেখবে তুমি
প্রথম সূর্যালোক কতই না রঙ ছড়াত
প্রিজমে হাবুডুবু খেতে খেতে দিনের সমস্ত ভালোলাগা নির্যাস
এখন তির্যক হুল ফোটায় মাইগ্রেনের কপালে।
কৃত্রিম শ্বাস নিতে নিতে ভারি ক্লান্ত
মানুষের এই শহরে
প্রিজমে হাবুডুবু খেতে খেতে দিনের সমস্ত ভালোলাগা নির্যাস
এখন তির্যক হুল ফোটায় মাইগ্রেনের কপালে।
কৃত্রিম শ্বাস নিতে নিতে ভারি ক্লান্ত
মানুষের এই শহরে
ব্যাধিরঙ দূর্বলতা দেহ ছাড়ে, জীবন ছাড়ে না তো!
(খ)
একঘেয়ে ছোবল মেরেই যাচ্ছে কেউটেটা
কে বলে দুঃখিতের জীবন অভিশপ্ত?
ছোবলে বিষ উল্টো ঝেড়ে দিয়ে একা একা বাড়ি ফিরছি
বড় মানুষের মত
ছোবলে বিষ উল্টো ঝেড়ে দিয়ে একা একা বাড়ি ফিরছি
বড় মানুষের মত
আকাশে উড়ছে মরশুম পাখিদের রঙবাজি প্রিজম।
নিরাময়
কীভাবে বলি তোমাকে অথবা নিজেকে-
দূরত্ব একটা অজুহাত
ঝরাপাতাকে নিয়ে ছুটছে দুনিয়ার রঙ।
মারমুখী ছুটছে নানাবয়সী ছেলের দল, আক্রান্ত ঘুড়িটি উড়ছে
যেন অটিস্টিক কোনো শিশুর ছোঁয়া পেতেই।
দূরত্ব একটা অজুহাত
ঝরাপাতাকে নিয়ে ছুটছে দুনিয়ার রঙ।
মারমুখী ছুটছে নানাবয়সী ছেলের দল, আক্রান্ত ঘুড়িটি উড়ছে
যেন অটিস্টিক কোনো শিশুর ছোঁয়া পেতেই।
আমার স্নায়ুতন্ত্র সাড়া দিচ্ছে না সেভাবে।
সম্পর্কের পাঁজরে এসেও শ্লথ হয়ে আছে ছুরিটি,
ঢুকবে কি ঢোকানো যাবে না এমন...
সম্পর্কের পাঁজরে এসেও শ্লথ হয়ে আছে ছুরিটি,
ঢুকবে কি ঢোকানো যাবে না এমন...
নিউরনে কষ্ট
জেগে ওঠা এখন সামুদ্রিক নিরাময়।
0 কমেন্টস্:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন