আমি পড়ি। তুমি
পড়ালে, দরকারে খুঁজেও
কাউকে নিয়ে বলার আর কিছু নেই। বরং নিজেকে নিয়ে বল। নিজেই যে তুমি আর কথা বলছ না আমার সাথে, নিজেই যে তুমি
হেঁটে হেঁটে ক্লান্ত যার যার সাথে চলছ। তাহলে বুঝে রাখো তুমিও চলছ না কোথাও, স্থির হয়ে দাঁড়িয়ে আছো, যতই ধুলো দেখাক চাকা। এই স্থির হয়ে দাঁড়িয়ে থাকলেও যখন অস্থির লাগবে ভিতর, আমাকে দু’চারখানা পত্র দিয়ো। এখন কেউ আর আমাকে চিঠি লেখে না তোমার মত...
যেমন তুমি আগে লিখতে এখন ঠিক আর তত ভাল লিখতে পারো না। তবুও যে লিখছ এটুকু দেখে আমার শান্তি হয়। জানি লিখতে
বসলেই তোমার বিরক্তি লাগে, লিখে ফেললে কান্না, ভাবতে থাকো বোকার মত যাদের সত্য সরল
নাবালক মনটা বলে ফেলেছ, তারা কেন লেখা চান না, চাইবেও না, ইচ্ছে হলে তুমি পাঠাতে পারো। একটি খামে পুরে, তার উপর গদের আঠা দিয়ে নিজের নাম ঠিকানা না লিখে পাঠাবে, খুঁজুক তোমায় সবাই, এই তো এখন তুমি চাও...
তার আগে আমার ভিতর লুকাও।
আমি সিংহ হয়ে যাই যখন,
তখন তুমি সিংহ
শৃঙ্গ হবার ইচ্ছে জাগে যখন, তুমি কুয়াশা
আমার যখন বেঁচে থাকতে ইচ্ছে করে খুব বেশি
তুমি ঘুমিয়ে যাও
আবার ঘুম ত্থেকে উঠে কাঁদব না আমি,
এও তোমার আশা,
এত আশা আমি মেটাতে পারব না তোমার,
পারব না হতে সীমিত কিছু, যার নেই ডানা
যদি পুড়তে পারে মানুষ, তবে উড়তেও পারবে
সবাই,
কিন্তু বসার স্থান সেদিন যেন কমে না আসে,
শূন্যে।
সিংহ ভাগ,
হস্তি ভাগ...
এখন
পুরোটাই ভেবে বলার সময়
বেফাঁসে
ফাঁস লেগে আটকে যাবে
দিন।
দু’বছর
ডোবা জল, হারানো
পিপাশায়
নাইতে
পারি না,
বিচারও
ছন্দ যোগ্য, যদি বিচারকের
অনেক
থাকে ঋণ।
চোখ
ফেটে দৃশ্য বেরিয়ে আসে,
বুক
ফাটা শব্দে, কিভাবে নামবে
অভ্যন্তরীণ,
এখানে
ফাঁকার থেকেও খাঁ খাঁ মাঠ
ভাল,
যদি
তুমি শুরু কর খেলা, আসবে
নাচতে
নাচতে যারা নিজেকে
প্রচণ্ড
ভাবে...
ভাবে
স্বাধীন।
স্বাধীন
আসলে এক নকল সাধনা, আসলে
গেলে
ওখানেও আছে বৃক্ষবিষহারা
ফলন্ত
দিন।
ঝলক
যত হারায়, জমাকালো
যত
হারায়, ততই আমি বলি
যেন
কাঁদতে পারি ভাল করে
ডাক্তারও
বলেছে, ওকে আরো
দেড়শ
বছর কাঁদতে দিন।
কাঁদলেই
ও খাবার খেতে পাবে, কাঁদলেই
পাবে
জোর,
সে
জোর জোড়ায় জোড়ায় থাকলে
কিছুটা
নিভলেও,
বহিরঙ্গ
ও অন্তরমুখী,
বিশ্লেষণ
বিহীন।
যারা
নেয় না তাদের কাছেই বেশি যায়
নিশ্চিহ্নতা যে টুকরো ছাপ রেখে যায় খাবার টেবিলে,
সূর্য দিয়ে সমস্ত স্তবক শেষ করার যে সকল প্রবণতা
তারা যেন ঝলমল আলো দেয় না একটিও নিশ্চিহ্ন বুকে
তুমিও বুঝতে চাও ভুল ছিল ঠিক ভুলের চেয়েও কতটা...
এখন অনেক বেশি অনেক বেশি ভাবতে হয় সারাদিন
খুঁজতে হয় বস্তা ঝেড়ে কোথায় আছে সময়ের ক্ষতটা,
আমারটা মিটেছে বলেই, এ সর্বরূপী ব্যর্থ প্রয়াস বলে
আসলে মাঝে মাঝে আমিই ক্ষুন্ন করতে চাই
আমার সততা...
যাতে আমার মাথা শুধু শুধুই আমার দিকে থাকে,
এ পৃথিবীও যেমন মন দিয়ে আছে নিজের দিকে
যতটা,
যতখুশী দূষণ হোক, হত্যায় হত্যায় কমল ভূষণ হোক,
আলো পৌঁছে যায় সেখানেই আবার পরেরদিন
যেটুকু যাবার কথা ছিল তার, ঠিক ততটা।
সূর্য দিয়ে সমস্ত স্তবক শেষ করার যে সকল প্রবণতা
তারা যেন ঝলমল আলো দেয় না একটিও নিশ্চিহ্ন বুকে
তুমিও বুঝতে চাও ভুল ছিল ঠিক ভুলের চেয়েও কতটা...
এখন অনেক বেশি অনেক বেশি ভাবতে হয় সারাদিন
খুঁজতে হয় বস্তা ঝেড়ে কোথায় আছে সময়ের ক্ষতটা,
আমারটা মিটেছে বলেই, এ সর্বরূপী ব্যর্থ প্রয়াস বলে
আসলে মাঝে মাঝে আমিই ক্ষুন্ন করতে চাই
আমার সততা...
যাতে আমার মাথা শুধু শুধুই আমার দিকে থাকে,
এ পৃথিবীও যেমন মন দিয়ে আছে নিজের দিকে
যতটা,
যতখুশী দূষণ হোক, হত্যায় হত্যায় কমল ভূষণ হোক,
আলো পৌঁছে যায় সেখানেই আবার পরেরদিন
যেটুকু যাবার কথা ছিল তার, ঠিক ততটা।
0 কমেন্টস্:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন