কালিমাটি অনলাইন

একাদশ বর্ষ / দশম সংখ্যা / ১২০

দশম বর্ষ / একাদশ সংখ্যা / ১১০

একাদশ বর্ষ / দশম সংখ্যা / ১২০

সোমবার, ১ জুলাই, ২০১৯

রাহেবুল




বগা ও শর্টসার্কিট


তাহার নিমিত্ত বিজনে বসিয়া বাপোই। সিরিঞ্জের অবশেষটুকু সিরামের স্বজন হচ্ছে নিরন্তর।
গন্ধে পুড়ছো নাকি প্রমিত শর্টসার্কিট? শহর চাপা হয় চাপা হয়।

হইতে থাকে। চাপা মাইক্রোফোন আর উড্ডীন ক্ষ্যামতা এক যোগে শেখে বিয়োগবিধুর।
কোনো চিলমারির চরে এক বগা হইতে থাকে লুটআইসো  আমার তামস হে



বিপ


আপত্তি ছিল না উধাও হতে সেখানে তোর কোনো ব্রান্ডেড চুম্বনে। মিছে কৃষ্ণকালোর গ্যালাক্সিতে একটা।
একটা সাতমহলা টং-ঘর বাঁধিয়া লইতে।

কোথাও এক ডারপোক লুকোনো চাপাতি। কোথাও এরকমই এক আনপর হাম্বা। কোথাও এরকমই কত।
আর আয়নামহলে আটকা সেই অজ্ঞেয় তুমি।

ফেরত ভাবছ তুমি
সবটা লালে রাঙানো হয়নি তো এখনো ডিএনএর ঠোঁট। আরো বাকি বিস্তর সেই প্রেম। নোয়া-নৌকার পাড়ি।



জিও


দুঃখ কোরো না গো হিয়া হারানোর লাগিবরং সেটুক প্রিয়প্রিয় আয়াতমহল্লা
যাকখাক না জমিয়ে রাখা তার যতেক ঠোঁটজানু-সোনা অ্যালকোহলিক সেই ভাইরাসে
আপন মতো কইরে বাঁইচে দেখাও না তারে, তুই। অনেকানেক। অনেকানেক
হেডফোনে ছড়াক মেটালগুঞ্জন, ইহাতেই  রাধিকাভঞ্জন, কানুরো পীরিত  
পারা যায় যত, শস্ত্র কর খালি। কবেকার অ্যাসিডবৃষ্টি? ভুল যা সিমসিম
খালি হাতে বাঁচ তো সখাসই। কাকতাড়ুয়ার মনে সর্ষে ফুটিতেছে; চক্ষু মেলো
ইহাতে নিঃস্ব হইবে বা বাসাবাসি। হলেই বা? জিও জিও



আদ্যঅন্ধকার


সে রাতের গায়ে ধূসর কতক জ্বর আর সময়ের স্প্লিন্ট-হানা
কালো এক চুলে আঙুল নিংড়ানো কার আদরঠিক করে ফ্লাইওভারে গড়াগড়ি
সংগমকাল সুখের এক স্বতন্ত্র বিষ-যন্ত্রণা নেট-হটকেক
আজ সিদ্ধ মনুর গতরে দ্যাখো আহা কর্পোরেট পীড়া
প্লাসটিক সার্জারি ঘটায়ে মুখ বদল ঈশ্বর, অ্যাখোন সর্বেশ্বর রহে
আমি শুধু পারি য্যান্ সংখ্যালঘুরে বিলোনো রাজত্বের ফরমায়েশ ভালোবাসা
আর তাইতে তোমার গর্ভের হরেক্স অন্ধকারে এই এক নির্ঘুমে বেশ








1 কমেন্টস্:

  1. 'আইস আমার তামস হে'খুব প্রিয় একটা লাইন, 'দুঃখ কোরোনা গো হিয়া হারানোর লাগি' অনেক কিছু ভুলতেও সাহায্য করে... প্রত্যেক টি কবিতারই আলাদা স্বাদ ..

    উত্তরমুছুন