একবার
তার পরে
জানি
কীভাবে
অন্ধকার
হেঁটে চলছে সমানে
একটানা, যদিও পার্শ্ব
চরিত্রে
নাম
বসিয়ে নিতে পারো কোনও কিছুরই।
এখন
শেখাচ্ছি
কীভাবে সমব্যথী হতে হয়
একে
একে,
অজান্তে
ডেকে যাচ্ছি
বারে
বারে নাম শব্দ আর কুহক।
একলা
তারারা ছুঁয়ে বলে যায়
এই
অচলায়তন,
এই
নিগুঢ় রহস্যাবলী।
দুঃখ
মানুষের মতো করে আসে
আসে
নক্ষত্র ধুলোয় উজ্জ্বল জ্বলে যাওয়া
এমনি
করে তোমারি পাশে।
এবার
তবে যাত্রাপথ সুনির্দিষ্ট হলো, চুপিচুপি
মানুষের
মতো করে।
ভোর
যেখানে অলীক করছ আমায়
কাছে
নিয়ে এস তবে
সেই
শব্দের অক্ষয়ধারা
সেই
অনিমিখ জেগে থাকা আর
একলা
পথের প্রগাঢ় বিস্ময়।
এই
পথ,
এই
মালঞ্চ,
ভাসমান
বয়ার নিচে
এইটুকুই
জল।
ঠিক মাঝখানে
দাঁড়িয়ে থাকাটা
যতটা স্থিমিত করে সত্তা
একদম কাঁটায় কাঁটায়, রক্তচাপ,
দুখেশুনুধিগ্নমনা,
নিয়ে যাচ্ছে বা ফিরিয়ে দিচ্ছে।
সেখানে অজান্তেই
এক নোঙর, যে না থেকেও আছে
বলছে, চীৎকার করে নিজের কানে
‘এ মাটি, এ মাটি, এ মাটি,
এতদিন এ মাটিই ছিল সে!’
0 কমেন্টস্:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন