পুঙ্খ-১
দ্বিজ আলোরা
বোললো তাকালো সোহিনী দেওয়ালে সেই রঙ সোহিনীরা যে রঙের
অরুণকাড়া রোদ যেন
বেহালা চার্লির চার্লির?
গোঁফে কি হাহাকার, যা ঘর থেকে বাইরে
যেতে
পারে
নেচে উঠতে
পারে
কফিও ভ্রমর আর
গানটাও অদ্ভুত কে যেন গাইছিলো নিভে
যাচ্ছিলো সোহিনী
আলোরা
আলোরা আর কি বলবে, নাচে আলো নাচে ও ভাই... এ রকম কিছু... বাইরে রাস্তা... বাইরে
চার্লি তখন সোহিনী
যখন কিছুই খুঁজে পাচ্ছে না
পুঙ্খ-২
হয়তো দরজায় শব্দ
হবে...
এতোটা বলে ফুলদানীতে ফুল রাখে, স্বভাবী ফুল, রোদের টানা আবছা
হলুদ ছেড়ে দেয়
ফুলগুলোর একদিকে, বলে, তুমি দেখো, আর
আমার চোখে কি যে হয়
চোখের সামান্য
নিয়েছিলাম, শুরুতে, টানা অংশটা
ওর চোখ, বিশেষত টানা বলেই
বিষণ্ন, স্পর্শ করলে, চুমু খেলে, চূড়ান্ত আদর
করলেও
বিষণ্ন
নতুন একটা পার্ক
গড়ে উঠছে, ফুল রাখছে, হাসছেও
কী যে হয় বিষণ্নতার
পুঙ্খ-৩
রোলব্যাক হবে?
পাগল!
যে কোনো কিছুতেই এই
চাষির পরিবার তো ওই চাষির ক্রেডিট কার্ডে
দিয়া মুখার্জির ভাষণ
হোক না হোক
পাখিটা উড়ে গেলো না উড়লে কে গ্রেপ্তার করতো
কে? নিকণ, সোনি, ক্যানন, কে?
চাষির সংশয় যেন
আকাশে পটকানো কিন্তু পাখি, লেজ আছে
মাথায় বসানো দুটো
চোখ, হীরে হীরে
পাখির শৃঙ্খলা এক আশ্চর্য রিটেল
পয়সা লাগবে না
চাষি এবার আড়চোখে
লাগছে না, পাখিরও লাগছে না
এই পেনি
পেনি অপেরা
স্বাগত স্বপন...
উত্তরমুছুন