‘মানেবই’-এর
মানে ও সম্মানে
বউয়ের টিভির সামনে সন্ধেবেলায় ব্যায়াম করি ব’লে কিছু টিভি মাঝে মাঝে
শোনা হয়েই যায়। বেশিটাই বিজ্ঞাপনে!আর তাতে রায় ও মার্টিনের,
ছায়া প্রকাশনীর, পারুল প্রকাশনীর হাইলাইটেড বা আন্-হাইলাইটেড সব সহায়িকা্র নাম শুনে
মনে পড়ে যায় ছোটবেলার নামপাতাপাতি খেলা। সেই যে একজনার চোখ টিপে ‘আয় তো রে আমার … বলা’
হবে, আর তার মাথা ছুঁয়ে উদ্দিষ্ট বা উদ্দিষ্টা চলে গেলে চোখ খুলে দেওয়ার পর তাকে সনাক্ত
করতে হবে ছোঁয়া ধ’রে! আমাকেও যেন আমার বিধুর অতীত চোখ টিপে ধরে বলে — ‘‘আয় তো রে আমার
মানেবই!” তখন অবশ্য সহায়িকা্র চেয়ে বোধিনী বলার চল ছিল বেশি, আর মুখের ভাষায় মানে-বই।
মাস্টার মশাইদের গভীর আপত্তি ছিল মানে-বইয়ের প্রতি (‘টেক্সট বই খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়বি’।
কিন্তু পশ্চিমবঙ্গ শিক্ষা অধিকারের নামমাত্র দামের বই (তখন ক্লাস শুরু হওয়ার আগেই পাওয়া
যেতো), মানে-বই ছাড়া বইয়ের দোকানি দেবেই না। দামও-তো মুদ্রিত মূল্যের প্রায় হাপ! আর
পড়বো নাই বা কেন? প্রাইমারির বাংলা, ইংরিজি (তখন ফাইভ থেকে ছিল), ইতিহাস, প্রকৃতিবিজ্ঞান
কেনার সাতদিনের মধ্যে পড়া শেষ (ভূগোল বাদে)! শুকতারা, শিশুসাথী, মৌমাছির যে যেটা নিতো,
তাদের কাছ থেকে এনে পড়া শেষ! লাইব্রেরির বই সপ্তায় তিনটের বেশি দেবেই না! গুপ্তপ্রেস
পঞ্জিকার পাতায় পাতায় বৃহৎ বাঁধাকপি, ফুলকপি, মূলা, বশীকরণের সুগন্ধি রুমাল, প্রায়
মিনি পয়সার মতো দামে রেডিও (সব ভিপিপি যোগে প্রেরিতব্য, বিফলে মূল্য ফেরত), আরো শতেক
বিজ্ঞাপন দেখা শেষ। ম্যায় সংক্রান্তি ব্রাহ্মণের ছবি, প্রতি মাসেই প্রায় এক, মানে
‘মস্তকে ফললাভ … থেকে গুহ্যে মৃত্যু’ পড়া শেষ!বশীকরণের মানে আন্দাজ ক’রে নিতে হচ্ছে;ব্রাহ্মণের
গুহ্যে মৃত্যু কেন, বা তার মানে কী বোঝা যাচ্ছে না। রামের সুমতি প’ড়ে তাতে বার বার
‘রাম হাত ছুঁড়িল’ কিভাবে, তার পরেও হাত কী ক’রে বাহুসন্ধিতে ফিরে আসে, তা বোঝা যাচ্ছে
না। বেতাল পঞ্চবিংশতি প’ড়ে ফেলেও প্রতি কাহিনীর বা ধাঁধার শেষে বিক্রমাদিত্য ঠিক উত্তর
দেওয়ার পরেও ‘ইহার পর বেতাল ইত্যাদি …’ কেন লেখা হচ্ছে বোঝা যাচ্ছে না। এমনকি মানেবইতে
ব্যাখ্যাগুলির ব্যাখ্যানের শুরুতে ‘ভুমিকালিপি পূর্ববৎ’ বলতে কী বোঝায় তাও বোঝা যাচ্ছে
না। কারুকে জিজ্ঞাসা ক’রে নেওয়ার অভ্যেস নেই! এই অবস্থায় নিজের বাংলা-ইংরিজি বইয়ের,
পরে ক্লাস সেভেনে হিন্দি বইয়ের মানে, ক্লাস এইট থেকে সংস্কৃত বইয়ের মানে ছাড়াও, মেজদার
উপরের চার ক্লাসের বইয়ের মানের জন্যে মানে-বই, দিদিদের ছআটদশবারোক্লাস উপরের বইয়ের
কত কিছুর মানের জন্যে মানে-বই না প’ড়ে উপায় কী? তখনও তো কোয়ার্টার্স বাড়িতে আলাদা ক’রে
কৃত্তিবাসী রামায়ণ আর কাশীদাসী মহাভারত কেনা হয়নি। সেই বইয়ের আকালের যুগে বইয়ের খিদে তেষ্টা সামলাতো মানে-বই।
মানে-বই যে কেবল
যে বইয়ের খিদে তেষ্টা মেটাতো তাই নয়! মানে বই ছিল উঁচুতে ওঠার মই। মানে-বই না থাকলে
ক্লাস ফোরেই কী করে জানা যেতো যে সেজদি/নদির ক্লাস টেনের ‘ভাগীরথীর উৎস সন্ধানে’ আসলে
জগদীশ চন্দ্র বসুর অব্যক্ত থেকে নেওয়া;
কিম্বা ক্লাস টেনের সংস্কৃত বইয়ের থেকে ‘সূক্তিরত্নাবলী’ প’ড়ে কী ক’রে জানতাম অঞ্জন
মানে কাজল, বল্মীক মানে উই পোকা, আর সঞ্চয় মানে তাদের ঢিবির নির্মাণ। কিম্বা ‘भोदारिद्र्यनमस्तुभ्यंसिद्धोऽहम्त्वत्प्रसादतः।
पश्याम्यहंजगत्सर्वम्नमांपश्यतिकश्चन॥’-এর মানে কেবল এই নয় যে গরিবকে কেউ দেখতে পায় না, গরিব সবাইকে
দেখতে পায়, আসলে এখানে একটি যোগের কথা বলা হচ্ছে যে যোগে
সিদ্ধ যোগী সকলকে দেখতে পারবে, কিন্তু তাকে কেউ দেখতে
পারবে না। মানে-বইতে অবশ্য যোগের নামটা ভুল দেওয়া ছিল, ‘চিন্তামণিযোগ। আসলে
পতঞ্জলির যোগসূত্রে যে সংযম (संयम) যোগের
কথা আছে, তার সঙ্গে যুক্ত অদৃশ্যমানতা। তাতে বলে সংযম যোগে যোগীর তিনপ্রকার পরিবর্তন
হয়। প্রাক্তন চিন্তাতরঙ্গের উপর সংযম প্রয়োগ করলে কেউ নিজের এজন্মে বা অন্যজন্মে অতীত
জীবনসমূহের সম্বন্ধে জ্ঞানলাভ করে। অন্যের শরীরের প্রভেদকারী চিহ্নসমূহের উপর সংযম
প্রয়োগ করলে কেউ তার মন ও চেতনার জ্ঞানলাভ
করে। আর নিজের শরীরের অবয়বের উপর সংযম প্রয়োগ ক’রে তার অনুভবনীয়তা আর প্রকাশ ক্ষমতাকে
পরদ্রষ্টার চোখ থেকে আলাদা ক’রে নিতে পারলে অদৃশ্যতা আসে। কিন্ত মানে-বই না থাকলে এসবও কি জানা
যেত? কিম্বা জানা যেতো যে এটারও অনেক রূপ আছে, যেমন, ‘দারিদ্র্যায়নমস্তুভ্যংসিদ্ধোহহংত্বৎপ্ৰসাদতঃ।।
বিশ্বস্তো হি জনঃ কশ্চিৎ না মাং পশ্যতি সর্ব্বদা।। উক্তঞ্চ-- মৃতোদরিদ্রপুরুষোমৃতংমৈথুনমপ্রজম।
মৃতমশ্রোত্রিয়ং দানং যাগস্ত্বদক্ষিণঃ।।’? অথবা, ‘भोदारिद्रयंनमस्तुभ्यंतत्प्रसादात्मयाच्चुतः।पश्याम्यहंजगताःसर्वनमांपश्यतिकश्र्चन।।’?
আবার, কেবল বোধ হয় জে. এল. ব্যানার্জির মানে বইয়ের কল্যাণেই আরো বড়ো
মেজদির আই.এ. ক্লাসের পাঠ্য শেক্সপীয়রের অ্যাজ
ইউ লাইক ইট, বঙ্গানুবাদে প’ড়ে ফেলা গেল। তাঁর বিয়ে ক্লাসে পড়ার সময়ে জর্জ বারনার্ড
শ’র আর্মস অ্যাণ্ড দ্য ম্যান পড়ে ফেলা গেল! সেখানে রায়না, পেটকফ আর ব্লুন্টশলির কথোপকথন,
আর চকোলেট ক্রিম সোলজারের কথা প’ড়ে সার্গিয়াসের বাক্দত্তা হওয়া সত্ত্বেও চকোলেট ক্রিমভক্ত
ব্লুন্ট্শ্লির প্রতি রায়নার প্রেমের কথা প’ড়ে প্রথম যুদ্ধবিরোধিতার আদর্শের কথা জানতে
পারা গেল ক্লাস ফাইভ সিক্সেই।
মানে-বইগুলো হাতের কাছে নেই, কারুর লেখকের নামও মনে নেই, অনেক সময়ে
নাম থাকতোও না! হাইলাইটেড-তো দূর অস্ত! কিন্তু কী ইনফরমেটিভ! ক্লাস ফোরের বাংলা কিশলয়ে
বিদ্যাসাগর-জননী ভগবতী দেবীর কাহিনীতে যে ‘কাপড়ের অভাব’ কথাটা ছিল তার মানে যে ‘বস্ত্রের
অনটন’ তা মানে-বই ছাড়া কি চট ক’রে বলতে পারতাম? ইংরিজি, বাংলা, সংস্কৃত মানে-বই-এর
লেখক অনেক সময়ে বেশ পুরনোগন্ধী রসিকও হতেন। একই সঙ্গে সঙ্গে ছাত্রছাত্রীদের চরিত্রগঠনেও
তাঁদের উৎসাহ ছিল জেনুইন! ব্যাপারটা কেমন বুঝিয়ে বলি! ক্লাস এইটের ইংরিজি বইয়ের মানে-বইতে
শেক্সপীয়ারের অ্যাজ ইউ লাইক ইট থেকে এই
কবিতাটি উদ্ধৃত ছিল।
Under the
greenwood tree
Who loves to
lie with me,
And turn his merry note
Unto the sweet bird's
throat,
Come hither, come hither,
come hither:
Here shall he see
No enemy
But winter and rough
weather.
Who doth ambition shun
And loves to live i' the
sun,
Seeking the food he eats,
And pleased with what he
gets,
Come hither, come hither,
come hither:
Here shall he see
No enemy
But winter and rough
weather.
তার এ’রকম অনুবাদ ক’রে
দিয়েছিলেন এক মানে-বই লেখক, শেক্সপীয়ারের মূলের চেয়ে বেশি খারাপ নয়! একটু বেশি হেথা,
আর হেথাতে-র সঙ্গে বাদের মিল-এর কথা বাদ দিলে। অর্ল্যান্ডোকেও বেশ অর্ধেন্দু মতো ক’রে
দেওয়া গেছে এই অনুবাদে —
শুয়ে শুয়ে মিঠে পাখির সুরে
হরষভরে সুর মিলাতে যে জন ভালবাসে
এসো হেথা, এসো হেথা, হেথায় এসো
চলে,
বনতরুর তলে,
শত্রু তাহার দেখতে সেতো পাবে
না হেথাতে,
শুধু এক ওই শীত আর হিমেল হাওয়াটুকু
বাদে।
যে দিয়েছে উচ্চাকাঙ্ক্ষা হেলায়
বিসর্জন,
ভালোবাসে রোদের আলোয় বাস,
চেষ্টা তাহার খাদ্যটুকু শুধুই
অন্বেষণ,
যা জোটে তার তাইতে মেটে আশ,
এসো হেথা, এসো হেথা, হেথায় এসো
চলে,
বনতরুর তলে,
শত্রু তাহার দেখতে সেতো পাবে
না হেথাতে,
শুধু এক ওই শীত আর হিমেল হাওয়াটুকু
বাদে।
অবশ্য ইংরিজি টেক্সট
বইতে আর একটি কবিতাও ছিল, এই ওইখান থেকেই, ‘It was a lover and his lass,/With a
hey, and a ho,/and a hey nonino,/ That o’er the green cornfield did pass’। মানে-বই লেখক তার অনুবাদ করতে রাজি হন নি, কারণ
তাঁর মতে ‘এদেশে তেরো চোদ্দ বছরের সুকুমারমতিবালক বালিকাদের পাঠ্য বইতে এই কবিতা দেওয়াই
উচিৎ হয় নাই’। ওই যে মানে-বই লেখকের চরিত্রগঠনের ব্রত!
তো, এই চরিত্রগঠনের
ব্রত-র একটা দিক হলো পাঠক-পাঠিকাদের জ্ঞানদান। মানে-বই লেখকরা তাতেও পিছপা হননি। ক্লাস
নাইনের বাংলা বই পাঠ্যসঞ্চয়নে বঙ্কিমচন্দ্রের কপালকুণ্ডলা থেকে একটু অংশ দেওয়া ছিল,
‘সাগর সঙ্গমে নবকুমার’ নামে। সেখানে সমুদ্রদর্শনে আপ্লুত নবকুমারের মুখে কালিদাসের
রঘুবংশম-এর বিখ্যাত শ্লোক, ‘দূরাদয়শ্চক্রনিভস্যতন্বীতমালতালীবনরাজিনীলা। আভাতিবেলালবণাম্বুরাশের্ধারানিবদ্ধেবকলঙ্করেখা।।’-
তার মানে বোঝাতে মানে-বই লেখক শ্যামাচরণ কবিরত্ন-র “বঙ্গানুবাদ” দিয়ে দিলেন। সেটি হলো,
‘লৌহচক্রসম সিন্ধু লবণসলিল।/ঘেরিয়া তাহার ধারে বনরাজি নীল।।/তন্বঙ্গী সৈকতভূমি দূরে
যায় দেখা।// ধারায় গ্রথিত যেন কজ্জ্বলের রেখা।।’ আহা, কী প্রাঞ্জল বাংলা অনুবাদ!‘কাপড়ের
অভাব’-এর মানে যে ‘বস্ত্রের অনটন’, কোথায় লাগে এর কাছে!
এগারো ক্লাসে উঠে
দেখলাম সংস্কৃত মানে-বইয়ের লেখকরা অন্য ভাবে চরিত্রগঠনের চেষ্টা করছেন! আমাদের পাঠ্য
বইতে মহাভারতের প্রথম পর্বের প্রথম খণ্ডে মূল বেদব্যাসীয় সংস্কৃতে ধৃতরাষ্ট্রবিলাপঃ
নামে একটি উদ্ধৃত অংশ ছিল, খুব ট্রাজিক,তাতে ধৃতরাষ্ট্র সঞ্জয়কে কেঁদে কেঁদে বলছেন
কেন তিনি বিজয়ের আশা করেন নি। এতে তিনবার তিনটি শ্লোকে ‘উপস্থে’ কথাটি ছিল: ১২৪ নম্বরে
ছিল ধৃতরাষ্ট্র যখন শুনলেন অবসাদগ্রস্ত অর্জুনকে কৃষ্ণ নিজ শরীরে বিশ্বরূপ দেখিয়ে যুদ্ধে
পুনর্প্রবৃত্ত করেছেন ‘তখন হে সঞ্জয়, বিজয়ের আশা করি নাই’ (‘यदाश्रौषंकश्मलेनाभिपन्ने; रथॊपस्थेसीदमानेऽरजुनेवै/कृष्णंलॊकानदर्शयानंशरीरे;
तदानाशंसेविजयायसंजय’, ‘যখন
শুনিলাম, অর্জ্জুন বিষণ্ণ ও মোহাচ্ছন্ন হইলে কৃষ্ণ স্বশরীরে চতুর্দ্দশ ভুবন দর্শন করাইয়াছেন,
তখন আর জয় আশা করি নাই।’)। আবার ১৩৭ নম্বরে ছিল ‘यदाश्रौषंवाहनेष्वआश्वसत्सु;
रथॊपस्थेतिष्ठतागाण्डिवेन/ सर्वानयॊधानवारितानअर्जुनेन; तदानाशंसेविजयायसंजय’, ‘যখন শুনিলাম, অর্জ্জুনের অশ্বচতুষ্টয়
একান্ত ক্লান্ত হইলে বাসুদেব বন্ধন উন্মোচন করিয়া তাহাদিগকে জলপান করাইয়া পুনর্ব্বার
রথে যোজনা করেন, তখন আর জয় আশা করি নাই’। ১৪৩ নম্বরে ছিল, ‘यदाश्रौषंदरॊणमआचार्यमएकं;
धृष्टद्युम्नेनाभ्यतिक्रम्यधर्मम/ रथॊपस्थेपरायगतंविशस्तं; तदानाशंसेविजयायसंजय’, ‘যখন শুনিলাম, ধৃষ্টদ্যুম্ন যুদ্ধ-ধর্ম্মের
বিরুদ্ধ আচরণ করিয়া মরণে স্থির নিশ্চয়, বিশস্ত্রও রথস্থিত দ্রোণাচর্য্যের শিরশ্ছেদ
করিয়াছে, তখন আর জয় আশা করি নাই।’
কিন্তু এই শ্লোকগুলি
ব্যাখ্যা করার ফাঁকে মানে-বই স্যার আমাদের জানিয়ে দিলেন যে উপস্থ মানে উপর/উপরে ছাড়াও
পুংচিহ্ন/শিশ্ন, স্ত্রীচিহ্ন/যোনি, পায়ুদ্বারও হয়। এখানে থামলেই হতো। কিন্তু মানে-বই
স্যারের চরিত্রগঠন তাহলে হবে কী ক’রে! জানাতে হবে না, যে উপস্থর দুই অর্থেই স্ত্রীর
উপস্থর উপর একমাত্র স্বামীরই অধিকার!
মানে-বই স্যারদের
কাছে আমার অনেক ঋণ! তাঁরা অনেক শেখানোর মধ্যে চরিত্র গঠনের চেষ্টাও গেছেন। তাঁদের মানে-বইয়ের পাশে আজকালকার এই চটিচটি
সহায়িকা, কোনোটা কোনোটা আবার হাইলাইটেড, দেখে জে এল ব্যানার্জির লেখা আমাদের বিএ ক্লাসের
শেক্সপিয়ারের জুলিয়াস সিজারের ত্রিভাষিক (ইংরিজি,
বাংলা, হিন্দি) মানে-বইতে ফ্লেভিয়াসের মুখে প্রথম ডায়ালগটার (Hence! Home, you
idle creatures, get you home!) হিন্দি ভাষায় বলতে ইচ্ছে করে, ‘ভাগো হিঁয়াসে, বেকার
কে লোগ’।
0 কমেন্টস্:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন