চকলেট
র্যাপার
একটু
একটু করেই এই পাখির ডাক,
শব্দ
হয়ে গেল,
তবে
পাশাপাশি দাঁড়ায়
বাড়তি
পাওয়া রোদ্দুর। সহ্য কথা সাজিয়ে নিয়েছি, একার মতো করে,
আর
দৃষ্টান্ত -
হাওয়ায়
পাক দিচ্ছে চকলেট র্যাপার, যোগসূত্র এই দাঁড়িয়ে থাকায়
আমার
দুপুর,
তোমার
দুপুর,
খরায়
ভিতর নদী। সূর্য ঢেউ।
সাইক্লোনের
কাছাকাছি কিছু অঞ্চল
বস্তুতঃ
এই সমস্ত সকাল – আলোর ছিন্নমূল।
সাইক্লোন, দুর্যোগ,
সমুদ্র, পুনর্বাসন, ঘরবাড়ি,
সার্চলাইট, উপকূলবর্তী শব্দগুলি
ক্রমশ
এক
একটা পৃথিবী হয়ে উঠেছে।
আমি
দেখছি
বিক্ষিপ্ত
জলবায়ু;
আবহাওয়ার
পূর্বাভাস-
কাছে
পিঠে কথাও হচ্ছে নির্ভরযোগ্য দূরত্বে।
এখানে
শুধু
হাল্কাবৃষ্টি
আর
শুধু শোঁ শোঁ শব্দ,
হয়তো গত কয়েকদিন,
হয়তো গত কয়েকমাস,
হয়তো গত কয়েকবছর।
জলের তলায় শ্বাস
শব্দ শুনছি এখন
‘জলের তলায় শ্বাস’।
শ্বাস বললে বিশ্বাস হয়
অগুন্তি তারা, এখন ভাদ্রমাস।
তবু জেনো শেষ নেই যার
সে ভাসে আমার সাথে আজ
ভাদ্রমাসে, ভাদ্রমাসে
আমার চোখে আমার চোখে
পলকহীন কলঙ্কহীন বুদবুদের মতোন
যেমন রোজ দেখি, আজ শুনি
শব্দ এমন, গভীরে এমন
‘জলের তলায় শ্বাস’।
এইভাবে বাঁচা শেখাও
বাঁচার সাথে মিশেল হলে
রাত্রি নামে, এস্রাজ হয়ে যায়
যে সকল হোম পাখির মতোন
জলের কিছু আগের আকাশে
এই ভাদ্র মাসে, এই ভাদ্র মাসে
পৃথিবীর কাছাকাছি
যেখানে জল থাকে
দুর্বিনীত বুদবুদের মতোন
ভেসে ওঠা ভালোবাসার মতোন
ওই চোখে ভেসে ওঠে ঠিক
জলের তলায় শ্বাস।
নির্ঝরের
স্বপ্নভঙ্গ
ঘরের
মধ্যে,
ছোট্ট
খাটে
শীতকাল ছিলাম আমি।
শুধু
এসে বলে গেলে -
প্রেম।
অতঃপর
নিজেকে
দেখেছিলাম আয়নায়
অপার্থিব
ভালোবাসায়
ধনুকের
ছিলার থেকে
ছুটে
বেড়িয়ে এসেছিলাম -
তবুও
মনে পড়ে গিয়েছিল
এতই
একটি পান চিবানোর দেশ
আর রাস্তায় লাল থুতু।
অরণ্য
বাঁচাও প্রকল্প
এরকম
সৈকতে,
তোমার
সাথে
দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ভেবে নিই-
যাওয়া
হয়নি কতদিন।
বালির
মধ্যে সবুজ গাছ
পুঁতে নিয়ে বলেছি,
‘এরকমই আমার অরণ্য বাঁচাও প্রকল্প’।
ঠিক
পুরনো প্রবাদ বাক্যে ‘ঘর হইতে দুইপা ফেলিয়া...’
কতটা
সন্দিহান আমি – ‘ডিলানের’
পুরষ্কার
প্রাপ্তিতে।
0 কমেন্টস্:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন