অ্যাসিড
গঙ্গার জলে
কখন মেশালি অ্যাসিড?
জোয়ারের টানে কম পড়া দুটো ঢেউ,
ধার দিয়েছিল স্রোতটা ঢাকবে বলে,
পাতলা কাপড়ে মুখের চাপায়
চিনতে চায়নি কেউ।
বাল্বটা ছুড়ঁতে ভাগ্যিস হলো ক্ষতি।
ঢেউটা বিকিয়ে কোন পাওনার খাতে,
হিসাব চোকালি না হয় বন্ধ্যা হাতে,
তবু তো একটা সুযোগের ধার নিয়ে
গঙ্গা থেকেই হয়ে ওঠা ভাগীরথী।
ভাগীরথী হয়ে তোর কাপুরুষ দেশে,
ভাটায় খোয়ানো জাতির সংস্কৃতি,
চিনবি আমায় স্মৃতির সরণি বেয়ে,
নিপুণ হাতে তোর কাজ শেষ হলে,
ভাঙ্গা বাল্বটা তো গঙ্গারই জলে মেশে।
জোয়ারের টানে কম পড়া দুটো ঢেউ,
ধার দিয়েছিল স্রোতটা ঢাকবে বলে,
পাতলা কাপড়ে মুখের চাপায়
চিনতে চায়নি কেউ।
বাল্বটা ছুড়ঁতে ভাগ্যিস হলো ক্ষতি।
ঢেউটা বিকিয়ে কোন পাওনার খাতে,
হিসাব চোকালি না হয় বন্ধ্যা হাতে,
তবু তো একটা সুযোগের ধার নিয়ে
গঙ্গা থেকেই হয়ে ওঠা ভাগীরথী।
ভাগীরথী হয়ে তোর কাপুরুষ দেশে,
ভাটায় খোয়ানো জাতির সংস্কৃতি,
চিনবি আমায় স্মৃতির সরণি বেয়ে,
নিপুণ হাতে তোর কাজ শেষ হলে,
ভাঙ্গা বাল্বটা তো গঙ্গারই জলে মেশে।
চৌরাস্তার পাতলা ভিড়টা
ফিরে পাওয়া, পেতে চাওয়া কিছু সস্তা হাসি,
ভুল হিসাবের খাতায় কাটাকুটি, আঁকিবুঁকির ছাপ,
সেও তো ফেলে আসা স্মৃতি।
ঘরের কোণায় জমে থাকা সেই হারানো উত্তাপ।
সীমানার কাঁটাতারে চাপ চাপ রক্তের নিশান,
উদ্ধত তরবারির নিঃশব্দ দাপাদাপির ভয়,
লুকিয়ে থাকা কটা ভয়ার্ত মুখে
ফুটে ওঠা শুধু চেপে রাখা কিছু বেদনার্ত পরাজয়।
চৌরাস্তার মোড়ে সংজ্ঞা হারানো লোকটার একাকীত্বে বিচরণ,
চারপাশের ভিড়ে জমতে থাকা কিছু অবাঞ্ছিত ইতিউতি দৃষ্টি।
এ কোন পরিণামের আক্ষেপ,
নাকি নিয়তির অগোচরে হারিয়ে যাওয়া কোনো নতুন সৃষ্টি?
নীহারিকার আলোকবৃত্তে খুঁজে পাওয়া কিছু হারানো সংকেত,
জীবনের ঘেরাটোপে বন্দি করে তাকেই সযত্নে লালন।
সহজ নয় সে সংক্ষিপ্ত নিশান
সুবিশাল মরু মাঝে ছোট্ট মরীচিকার দাম্ভিক আচরণ।
শুকনো সে বুকের চেপে রাখা কান্না ফুটে বেরোবে এবার,
বড়রাস্তার পাড়ে ছেলেটা করুক একটা সুস্পষ্ট চিৎকার।
তা কারো কানে যাক না যাক
বস্তাপচা দুর্গন্ধময় আকাশটার হোক তবে সদর্থক সৎকার।
ভুল হিসাবের খাতায় কাটাকুটি, আঁকিবুঁকির ছাপ,
সেও তো ফেলে আসা স্মৃতি।
ঘরের কোণায় জমে থাকা সেই হারানো উত্তাপ।
সীমানার কাঁটাতারে চাপ চাপ রক্তের নিশান,
উদ্ধত তরবারির নিঃশব্দ দাপাদাপির ভয়,
লুকিয়ে থাকা কটা ভয়ার্ত মুখে
ফুটে ওঠা শুধু চেপে রাখা কিছু বেদনার্ত পরাজয়।
চৌরাস্তার মোড়ে সংজ্ঞা হারানো লোকটার একাকীত্বে বিচরণ,
চারপাশের ভিড়ে জমতে থাকা কিছু অবাঞ্ছিত ইতিউতি দৃষ্টি।
এ কোন পরিণামের আক্ষেপ,
নাকি নিয়তির অগোচরে হারিয়ে যাওয়া কোনো নতুন সৃষ্টি?
নীহারিকার আলোকবৃত্তে খুঁজে পাওয়া কিছু হারানো সংকেত,
জীবনের ঘেরাটোপে বন্দি করে তাকেই সযত্নে লালন।
সহজ নয় সে সংক্ষিপ্ত নিশান
সুবিশাল মরু মাঝে ছোট্ট মরীচিকার দাম্ভিক আচরণ।
শুকনো সে বুকের চেপে রাখা কান্না ফুটে বেরোবে এবার,
বড়রাস্তার পাড়ে ছেলেটা করুক একটা সুস্পষ্ট চিৎকার।
তা কারো কানে যাক না যাক
বস্তাপচা দুর্গন্ধময় আকাশটার হোক তবে সদর্থক সৎকার।
0 কমেন্টস্:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন