কবিতার কালিমাটি ১২২ |
সঞ্জীবন
ঘড়িদাঁড়ার বিশিষ্ট
বশ্যতা
পেরিয়ে দিচ্ছে
চতুর্বিংশতিতম সেতুটি...
পোতাশ্রয়ের
বিস্তারিত অপলাপ
এখন আমাদের
নির্জন কারুবাসে সংবেদনশীল
তবু সময় বিবস্ত্র
জেনেও
তুলে দিয়েছি
নষ্ট লতাদের পুষ্টিগুণ
ততই বিবর্ণ
হয়েছে খিদের নোঙর
চালের বর্ণমালা
আজ খাড়াই পথে
আরও বেশি নগ্ন
জোগানের সূচীপত্রে
প্রতিদিন তাই
মৃতকল্পের হাত
ফেরি করে ঘিরে ফেলছি সঞ্জীবন
বিদুর চাঁদ
প্যাকাটির ফুটোয়
সুরার আবেগ
নিজেকে ভাষাহীন
করেছে বারবার
চিঁড়ে ভেজা
নায়কের দেশে
এমন ক্ষত হয়
বিদুর চাঁদ
দাওয়ার ঠিকানা
বদলে
হাঁপানির এই
প্রকৃত হাওয়া হেঁটে ফেরে আকালের পথে
শিরোনামের টিকায়
রাজপথ তখনও নাগরিক বেশে
তাবিজ ধারণ
করে
শ্মশানঘাটের
বিশল্যকরণী
ডজনখানেক গল্প
অতঃপর সমস্ত
নিদান ভেঙে বিস্তারিত হচ্ছে
পাতিলেবুর জ্বলন
এই দিগন্তের
গাঢ়ভাব
কপালের ডিঙা
ভাসিয়ে অনিত্য বর্ষামুখর
নির্লিপ্ত শেকড়ের
চোয়াল থেকে ঝরে পড়া
ফুল্লরার বারমাস্যাজনিত
লালা
পিছিয়ে দিয়েছে
আমাদের ডজনখানেক গল্প
পৃথিবীর পুরোহিত
আজ একা
আমরা ঐশ্বরিক
খড়মকে ফিরিয়ে দিয়েছি
রোজগারের পদাবলী সহযোগে
ঘুমন্ত গৃহদ্বার
দেখে
চারণ করে যায়
স্থলজ নিরাময়
0 কমেন্টস্:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন