কবিতার কালিমাটি ১১২ |
কবিতার ছায়া
স্মৃতির
যতটা এই তর্কাতীত ঘ্রাণ হয়ে
স্পেস বলতে
দুটো অর্ধেক বাক্যের মাঝে
একটার
পর
একটা
ক্যামেরা এসেই পড়ছে
স্লো মোশান
এইসব
অন্যমনস্ক আঙুলে
টুপিবদল করছে
এই পর্যন্ত ভ্যালেনটিনা
আর পরের দরজাটি অভ্যাস হয়ে
নাভিতে
কবিতার ছায়া পড়ছে
কাঁচরঙা একটা দিন খুলতে খুলতে...
উপমা
তিনদিক
খোলা কোনও কবিতায়
স্থিরতা
শব্দটা
কিছুতেই
বসতে পারবে না
স্মিত হয়ে
তবু ঠাঁই আসে
কাঁচা অক্ষরের ঋণ অবধি
হে ভাষা
হে সিনট্যাক্সের প্রমিত দৌড়
বরফের বাক্সের ভেতর
গুটিয়ে থাকতে থাকতে
অটোসাজেশন হয়ে
এখানে একটা নৌকার উপমা
অকারণেই
ভিজে উঠবে বারবার...
এই ঘ্রাণ
নক করছে
রিমিক্স
মুদ্রা অর্থে এক ঋতুর পাথর নামডাক
ভাল হল
এই কম্যুনিকেশন
অর্থাৎ
একটা স্লো গান
কিছুতেই ফিট করছে না
টোকা শব্দটা
আঙুলের ক্ষেত বরাবর
ফ্রেম এক বিলাস হয়ে
এই
ঘ্রাণ
ধরে
রাখছে
এই
ফ্রিজ করা অটোমেটিক রাইটিং...
0 কমেন্টস্:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন