কবিতার কালিমাটি ১০২ |
‘সোমবারিয়ায়’ রিয়া কেন?
কুটি কুটি রোদ
র
চা জানতো না খোলা কাপে জলের তরঙ্গ
চললো ক্রিয়ারা ইয়ার
মুখ দেখছে দেশদ্রোহী কিনা
দেখছে ফেরাই
নেভামাজা সূর্য ডোবার পরে কবেকার তুচ্ছ এলাচ
কবেকার বিখ্যাত চাঁদে
রোদ হবে কালকেই ছুটি
কালকেই নদীর কোন অর্থময় ফালি
আর ‘দূরে কোথায় দূরে দূরে’ গেয়ে ওঠার রেললাইন
রোদ গড়ায়
শূন্তল আকাশের নিচে
আজকের রাত ভূমিকাঝুমিকা হয়ে অনেকটা নিঝঝুম আর বয়ে
চলে গেল
ও রিয়া
রাস্তা তৈরি হচ্ছে, না হলে সূর্যোদয় পর্যন্ত কে যাবে? হাতছানি
যারা দিত তাদের কেউ না। রিয়ার সঙ্গে যে আমি এতদিন, আমিও না।
রাস্তা তৈরি হচ্ছে, না হলে সূর্যোদয় পর্যন্ত কে যাবে? হাতছানি
যারা দিত তাদের কেউ না। রিয়ার সঙ্গে যে আমি এতদিন, আমিও না।
সূর্য এবার তাড়াতাড়ি উঠবে। রাস্তা ছিল না, দেরি ছিল। ঝরে পড়া
আর ফুটে ওঠার সময় অবান্তর এক ছোপ্ কুয়াশা, আসলে স্টোন-ক্রাশার।
আর ফুটে ওঠার সময় অবান্তর এক ছোপ্ কুয়াশা, আসলে স্টোন-ক্রাশার।
এই রাস্তা রিয়াকে চাপা দেবে কিনা, রিয়ার শরীরে কেপমারি করতো
যে সব জোনাকিরা তাদের দেখা যাবে কিনা, এসব প্রশ্ন
ঘোরাফেরায় থাক, ছোট হোক বড় হোক…
যে সব জোনাকিরা তাদের দেখা যাবে কিনা, এসব প্রশ্ন
ঘোরাফেরায় থাক, ছোট হোক বড় হোক…
রিয়াতুক
রিয়া চা বসিয়েছে। ‘সম’ যে চাপা দেওয়ারই শব্দ, শুধু দেয়ার, অবাক!
ওই পাটভাঙা, ওই ক্রমিকাগার থেকে ছুটি নেয়া নদী রিয়াকে
কাঠ এনে দিল। বাটাম।
রিয়া আলাদা, সর্বনাশ আলাদা,
হয়ে গেল
হল প্রতিভাযোগ চা
কাঠের ঘর
বাটাম দিয়ে ঘেরা
ছুটির খোপে খোপে শোষণবিরোধী
দুটি কুঁড়ি একটি পাতা
হয়ে গেল
এপার, ওপার আলাদা কেউ কেউ রিয়ার কিছুটা
জেনে ভেবেছিল এভাবে চা হয়
চা বসে রিয়া কে? চা আর রিয়া
কেন অদ্ভুত বিকেলে জড়িয়ে থাকে? বন্ধ খোলা
খোলা বন্ধ পেরিয়ে যেতে থাকে
কাঠের ঘর
বাটাম দিয়ে ঘেরা
ছুটির খোপে খোপে শোষণবিরোধী
দুটি কুঁড়ি একটি পাতা
হয়ে গেল
এপার, ওপার আলাদা কেউ কেউ রিয়ার কিছুটা
জেনে ভেবেছিল এভাবে চা হয়
চা বসে রিয়া কে? চা আর রিয়া
কেন অদ্ভুত বিকেলে জড়িয়ে থাকে? বন্ধ খোলা
খোলা বন্ধ পেরিয়ে যেতে থাকে
এসব প্রশ্ন ঘোরাফেরা করুক, বড় হোক
0 কমেন্টস্:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন