সাধারণ
ডানার
দাগ লেগে আছে ঠোঁটে
টুপির
অন্ধকারে মুখের নকল
যতটা
পাতি হয় পরছায়া
যতটা
মেঝে মুড়ি দেয় জ্বরের আগুন
ফুলকি
পর্দার
ফাঁক দিয়ে উঁকি দেয় জানালা
চটকানো
ভাতে মাখে বিশেষণ
রান্নায়
জ্যোস্না ওড়ে খোসাও
ফাঁক
আর ফাঁকি থেকে
না
বোঝা সূত্র হাসে
ভিনিগারে
ভিজে থাকে আঁচলের জাদু
বৃষ্টি
লুকোনো
অঝোর সাজে গাছ
যার
কাছে ছোটবেলার সানাই
এলানো
হাতের পাশে
ছড়িয়ে
যায় ঠাম্মার ঘুম
মশলা
খুলে
সিঁড়ির
শেষ ধাপে লঙ্কাগুঁড়ো
নির্মাণ
থেকে ভাঙচুর
এসব
কোমল মা...
বৃষ্টিও
ভেজে
পাড়া
থেকে চড়ুইভাতির মুঠো মুঠো চাল
দিদির
ফ্রকে কুচিকুচি সন্ধ্যে
প্রিজম
জন্মসালের
পেছন পেছন দৌড়ে যাচ্ছে
আধার
আঁধার
ফুটনোট
একটা
কোঁকড়ানো গাছ
নীল
পাতা
পরশুদিন
ধরেছে গাছে
সাদা
ধবধবে রসালো
অক্ষর
জমাট
দরজা
একা হেঁটে বাড়ি ফিরে গেছে
চেনা
ছায়া আয়না দেখায়
হলুদ
দাঁতের ফাঁকে
দু’একটা
ইরানী হাসি জ্বালা জ্বালা
দাবা
ছেড়ে পাশায় উড়ে বসে চড়াই
প্রশ্ন
গোত্তা খায় নেমপ্লেটে
একফোঁটা
না বলা
চিকচিক
করছে
ঝরে
পড়বে না জগৎ জীবনে
ঠাট্টার
ছাকনি জুড়ে
আপোষের
রঙ বেরঙ
প্রশান্ত
মহাসাগর হাঁটু মুড়ে উঠে বসে
মিরাজ
বাড়ির
নম্বর কোথাও পড়ে গেছে
অথবা
পরিচয় দরজা দিয়েছে পাবলিক টয়লেটে
এই
সামান্য
অচেনা
ঘুঙ্ঘট
চুমুর
রঙ হারিয়ে ফেলে
নির্বস্তু
চুনকামের
তলায় খুঁজে দেখা হয়নি কিছু
ফেলে
দেওয়া ফটোফ্রেমে
বাবাজ
পদবীর বাসি দাগ
এটুকুই
আর
বাক্স
বদলের রাতে ক-ব্যক্তির
চাল
ডাল তেল নুন
0 কমেন্টস্:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন