ভঙ্গুর
নোলক পরা অ্যাকোরিয়াম।
শূন্যস্থান পূরণের জন্য মাছেরা একমনে
গুলি চালনা দেখে। গ্লাস ভেঙে ফেল্লে-
পান্ডুলিপি। ছোট ছোট ছায়া
সাজিয়ে রাখছ আলমারির তাকে।
আমার বন্ধু এবং আমি মহামায়ায় পৌঁছে,
মেয়েদের কলতলা বোঝার চেষ্টা করি।
এখানে এসে শহর শেষ হয়ে যায়।
ত্রিভুজের জানালা খুললে উপনিবেশ।
টুথপেষ্ট বিদ্যালয়।
শহরে কোনো লাইটহাউস নেই।
নেই বন্দরে দাঁড়ানো জাহাজের স্পর্শরেখা, গান।
তবু মাঝে মাঝেই মধ্যরাতে
প্যাঁচা বা ভিখারির চিৎকারে
ঘুম ভেঙে যায় মনখারাপের।
ভেঙে যায় মাশুকার হলুদ টিপসই।
রাস্তায়
হ্যামকে শুয়ে, গাছ থেকে ছড়িয়ে পড়া ছাই।
দুলে ওঠো চিক্ সরানো গ্রীষ্মকাল।
লাল টিপের পানীয় মৃদু শিস্ দিচ্ছে।
ডাকে ইরেজারে মোছা কাটাকুটি খেলা।
ফ্রক খেলতে খেলতে চেয়ারটি
আনমনে হাসে। বাবার ছবি দেখলে,-
তার ভয়গুলো আজও টের পেতে থাকি।
ঢিলেঢালা ঠান্ডা সিডি।
কোনও ছবি বা আওয়াজ নেই।
হাইহিলের শব্দ খাতায় লম্বা দাগ টানছে।
একবাটি জল, পিচের রাস্তাকে ডাকে
ফুরফুরে ১লা বৈশাখ দিতে।
আর আমি – জুয়ো খেলতে খেলতে
হারিয়ে দিই যাবতীয় ক্যাওসকে।
হাতছানি
ফুলদানি থেকে মেঘ পরিষ্কার করে
একদিনের রেল সফর। বিবাহপ্রস্তাব।
ধারণাগুলি পৃথিবী খুলে
নিজেকে বিচ্ছিন্ন করে ভেসে যায়।
এসকেলেটর আঁকড়ে যাদুবাস্তবতা।
উঠে এলো শিস্ দেওয়া দস্তানা।
আনকোরা হাতের ডাকনাম।
কেউ কেউ হয়তো চায়
রাস্তায় হঠাৎ খুলে যাক এয়ারব্যাগ,
দূরভাষ আর লটকানো ঘুড়ি। –
জড়ো করে খিলখিল হাসির
একটা সারাদিন।
এক্কা-দোক্কা গেয়ে ওঠে উত্তরফাল্গুনী।
সে শুধু গেয়ে ওঠে –
কেউ কেউ আসিবে না জানালাটি।
নোলক পরা অ্যাকোরিয়াম।
শূন্যস্থান পূরণের জন্য মাছেরা একমনে
গুলি চালনা দেখে। গ্লাস ভেঙে ফেল্লে-
পান্ডুলিপি। ছোট ছোট ছায়া
সাজিয়ে রাখছ আলমারির তাকে।
আমার বন্ধু এবং আমি মহামায়ায় পৌঁছে,
মেয়েদের কলতলা বোঝার চেষ্টা করি।
এখানে এসে শহর শেষ হয়ে যায়।
ত্রিভুজের জানালা খুললে উপনিবেশ।
টুথপেষ্ট বিদ্যালয়।
শহরে কোনো লাইটহাউস নেই।
নেই বন্দরে দাঁড়ানো জাহাজের স্পর্শরেখা, গান।
তবু মাঝে মাঝেই মধ্যরাতে
প্যাঁচা বা ভিখারির চিৎকারে
ঘুম ভেঙে যায় মনখারাপের।
ভেঙে যায় মাশুকার হলুদ টিপসই।
রাস্তায়
হ্যামকে শুয়ে, গাছ থেকে ছড়িয়ে পড়া ছাই।
দুলে ওঠো চিক্ সরানো গ্রীষ্মকাল।
লাল টিপের পানীয় মৃদু শিস্ দিচ্ছে।
ডাকে ইরেজারে মোছা কাটাকুটি খেলা।
ফ্রক খেলতে খেলতে চেয়ারটি
আনমনে হাসে। বাবার ছবি দেখলে,-
তার ভয়গুলো আজও টের পেতে থাকি।
ঢিলেঢালা ঠান্ডা সিডি।
কোনও ছবি বা আওয়াজ নেই।
হাইহিলের শব্দ খাতায় লম্বা দাগ টানছে।
একবাটি জল, পিচের রাস্তাকে ডাকে
ফুরফুরে ১লা বৈশাখ দিতে।
আর আমি – জুয়ো খেলতে খেলতে
হারিয়ে দিই যাবতীয় ক্যাওসকে।
হাতছানি
ফুলদানি থেকে মেঘ পরিষ্কার করে
একদিনের রেল সফর। বিবাহপ্রস্তাব।
ধারণাগুলি পৃথিবী খুলে
নিজেকে বিচ্ছিন্ন করে ভেসে যায়।
এসকেলেটর আঁকড়ে যাদুবাস্তবতা।
উঠে এলো শিস্ দেওয়া দস্তানা।
আনকোরা হাতের ডাকনাম।
কেউ কেউ হয়তো চায়
রাস্তায় হঠাৎ খুলে যাক এয়ারব্যাগ,
দূরভাষ আর লটকানো ঘুড়ি। –
জড়ো করে খিলখিল হাসির
একটা সারাদিন।
এক্কা-দোক্কা গেয়ে ওঠে উত্তরফাল্গুনী।
সে শুধু গেয়ে ওঠে –
কেউ কেউ আসিবে না জানালাটি।
0 কমেন্টস্:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন