কালিমাটি অনলাইন

দ্বাদশ বর্ষ / পঞ্চম সংখ্যা / ১২৫

দশম বর্ষ / একাদশ সংখ্যা / ১১০

দ্বাদশ বর্ষ / পঞ্চম সংখ্যা / ১২৫

বৃহস্পতিবার, ৩ জানুয়ারী, ২০১৯

ময়ূরিকা মুখোপাধ্যায়




গল্প হলে তো নাম


তা কাকে নিয়ে যেন লেখার কথা ছিল...
গান বাঁধবো না ব্রিজ?
আমি অবশ্য কে-ই বা বাঁধার!  
কবিতাদের জন্মদিন পর্যন্ত তুমি আমার। একথা আমি আগেও বুঝেছি। তবে যেটা। হয় যে, ওই একটা চিমটি কাটার মত, না না রামচিমটি - টিমটি নয় গো... এমনিই নর্মাল যেটা হয়...  

তখনও পর্যন্ত বালাপোশ-এর ভিতর আমার কাছে তারামন্ডল ছিল। আর শীতকাল  শুধুই, কমলালেবু।
তারপর থেকেই রোজকার-এর জীবন ছয় মাস-এর হিসেবে ভাগ হয়ে গেল। ডায়োড-ক্যাপাসিটারের ঘাড়ে চেপে আসত কবিতারা।
সেই সন্ধ্যেগুলোর গভীরতা মাপার একটা স্কেল তুমি বলে দাও। তারপর আমিও সেই ঘনত্ব মেপে, তার এককের নাম দেব 'অপেক্ষা'
কোনোদিন ঠিক ভালোবাসা সংক্রান্ত, নিঁখোজ হওয়ার বিজ্ঞাপন দিলাম না। তার বদলে খুঁজে চলেছি ছন্দ। আর এইজন্য বালাপোশ-এর তলার অন্ধকারটা শুধু তারামন্ডল হয়েই গেল। মহাকাশ হতে পারলো না।
খেয়াল, সবটাই খেয়াল। মুহূর্তের নিরিখে এ সময় কষতে থাকলে, এই রকম ভাললাগার বদ অভ্যাস হওয়াটা হয়তো খুব একটা কঠিন নয়।

ভারী মজার এ লেখা। প্রকাশ্যে লুকোচুরি খেলার ডিজিটাল ভার্সন। আছো অথচ নেই। দেখছো অথচ দেখছো না। তবু গান বেঁধে যাচ্ছ প্রতিনিয়ত।
গান বাঁধছো তুমি। কখনও সুরে, কখনও কন্ঠে। কখনও...  
বুঝছো না তো?
বুঝো না...  
তুমি ধরে ফেললে, আমার আর রবিঠাকুর শোনা হবে না।
আজি ঝরের রাতে তোমার অভিসার... 
তবু ইচ্ছে থেকে যাবে, শীতের রাতে, লেপ আর লেপ-এর ওয়্যার-এর তফাৎটা শুধু আমায় কে বুঝিয়ে দিক।  
কিন্তু সে কে?
তুমি...
নাকি
অপরিচিত হ্যান্ডশেক?




0 কমেন্টস্:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন