ওড়না সরে গেলে
ওড়না সরে গেলে
বেরিয়ে পড়ে স্তন;
কুমারীর গায়ে সিগারেটের ছোঁয়া
নখের আঁচড়
বা দাঁতের দাগ
বাতাসে জিভে ঘ্রাণ এখন
প্রতি প্রভাত ধীরে ধীরে ক্ষত হয়ে যায়
মুছে যায় শিশির বিন্দু...
চাঁদ নটী হয়
পেঁচারই আয়োজনে
নিচে কেঁদে যায় একটা শিশু...
ঘড়ির কাঁটায়
ঘড়ির কাঁটায় সময়টা এখন অসমাপ্ত।
আয়ুবৃত্তে দাঁড়িয়ে দ্রৌপদী
শাড়ি আর শেষ হয় না;
পাশাখেলা হয়েও আজ ঈশ্বরমুখী কম্পাস-
সম্পাদ্যে নিজেদেরই বিঁধি যেন,
নিজেরাই ঘষি রাবার...
দাগ তবু থেকে যায় পাতায়।
কম্পাসে ঘুরছি
ঘুরছে সময়ও...
মহাভারত শেষ হলে দেখি
সেখানে নেই কোনো ঈশ্বর!
প্রমাণের তাগিদে শুধু কিছু জ্যামিতিক।
ঘড়ির কাঁটায় আমরাই শ্লোক
আমরাই ব্যাস!
ঘড়ির কাঁটায় সময়টা এখন অসমাপ্ত।
আয়ুবৃত্তে দাঁড়িয়ে দ্রৌপদী
শাড়ি আর শেষ হয় না;
পাশাখেলা হয়েও আজ ঈশ্বরমুখী কম্পাস-
সম্পাদ্যে নিজেদেরই বিঁধি যেন,
নিজেরাই ঘষি রাবার...
দাগ তবু থেকে যায় পাতায়।
কম্পাসে ঘুরছি
ঘুরছে সময়ও...
মহাভারত শেষ হলে দেখি
সেখানে নেই কোনো ঈশ্বর!
প্রমাণের তাগিদে শুধু কিছু জ্যামিতিক।
ঘড়ির কাঁটায় আমরাই শ্লোক
আমরাই ব্যাস!
দাঁত
সাদা নয়
রাতের ভিতরেই তার থিয়েটার...
ওড়না উড়ে যায়
হাসির পলেস্তরা ক্ষয়ে
দংশায় স্তন, দংশায় শিশ্ন...
ছবির ওপারে দর্শক,
হরিলুটের বাতাসা কুড়ায়...
সময়ের প্রসবে
প্রাগৈতিহাসিকের ডাইনোসরও লজ্জা পায়;
হাসে তবু মানুষের দাঁত!
সাদা নয়
রাতের ভিতরেই তার থিয়েটার...
ওড়না উড়ে যায়
হাসির পলেস্তরা ক্ষয়ে
দংশায় স্তন, দংশায় শিশ্ন...
ছবির ওপারে দর্শক,
হরিলুটের বাতাসা কুড়ায়...
সময়ের প্রসবে
প্রাগৈতিহাসিকের ডাইনোসরও লজ্জা পায়;
হাসে তবু মানুষের দাঁত!
0 কমেন্টস্:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন