রবের আকাশ
বিজনের কলকন্ঠ শুনতে
চেয়ে ফোন করি তোমাকে
তুমি কল খুলে দাও
নদী
জল নেই
রঙ
রব-এর আকাশ
আকাশের রবে
ঢেউ দোল দোল ফিরে যায়
পুরো মাস্তুল
আধো স্তন
অপলম চপলম প্রজাপতি আর
থামে না
তার দু’পাতা পাখার কোন্টা
পাখনা
না মালুউউম
এই পরীর সোনা যে কোথায়
খোয়া যায়
এখন এই জাদুয়ানাটায় হাড়
পরাবে কে ছোঁয়াবে
ডিরেল
নতুন পাখির ক্যালেন্ডারে
বসেছে হিম বুলবুল
আঁকা ধা নি শিস আর
ডাকবাক্স জল শুকোচ্ছে
অবন্যার দেশে এত জলকুনো
আগে দেখিনি
গাইছো দুলছো চেয়ারে বসে
রক করছো
নাক্স ভোমিকার ট্যাপ
যেন
তার বামস্তনটি
লাইটহাউসের দিকে মুচকে তোলা সজল
আর দৃশ্যটিও খিলোনা দৃষ্টিতে
কবিতার শেষ লাইনটা ডিরেল
হলো এভাবে
ভালোই হলো
রামধনুটির অছিলা ফিরে
এলো
হাতে কিছু নেই
হাতে তো কিছুই নেই
এত বারিশের দেশ
তবুও কী হিম
হে হিম
হিমোওরে...
জলবাদকের দিন
জলবাদকের দিন আজ
রেলছন্দ
মাজাদোল
রেয়ালা দেতালায় শন জমে
গেছে
পিয়ানোনো আঙুলগুলোয়
নিশপিশ হচ্ছে ব্রেল হিল্লোল
স্পেস যেখানে মোড় ঘোরে
ভিনমতিরা বাঁকে টেনশনে
যে কোণে সুলতাও স্ট্যাচু
হয়ে যায়
বৃষ্টি কারো মুখ না চেয়ে
পড়তেই থাকে
আজ যেখানে জলছবি এড়িয়ে
হাঁটা শিখছি
লাল গন্ধের ফুল ফুটেছে
বুকের ইঙ্গিতে
নো – গুলি ফিরে ফিরে যায়
ব্যারেলে
এই ব্যারেলের আগের পরের
জ্ঞানে
হাতের ড্রাইভার থামতেই পারছে না তাড়ায়
হে হোয় সুলতা
তোমাকেই ভাবি না ভাবি
যে সারাগানা চে
0 কমেন্টস্:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন