বিদ্যায়তনিক
।
একটা সূর্য
একটা সুযোগ
ঝড়
প্রিয় ছাত্রীর ঠোঁটে লেগে ছিল খড়
।
মজা পুকুর পেরিয়ে যাচ্ছে
ছাত্রী
আহা
মরা ছাত্রীর বিদ্যা
।
এক রাত। অংকটা ঠিকঠাক কষার চেষ্টা। সে। এক বৃহস্পতিবার। তখনও তাকে ডাকা হচ্ছে না রুটিন নেওয়ার জন্য। সিঙ্গাপুরের গ্রামের নামগুলো। তাকে মুখস্থ করতে দেওয়া হচ্ছে। বেত দেখানো হচ্ছে। জানিয়ে দেওয়া হচ্ছে নদীর কোনো ডাকনাম। নেই। চক ছাড়া আঁকা হচ্ছে না স্কুলের ব্ল্যাকবোর্ড। মাস্টারমশাই তাঁর ঘড়ি ফেলে ম্যাপ তুলে নিচ্ছেন। তাকাচ্ছেন। না। কুমারীর খোলা বুকের দিকে
।
আসলে
মনোযোগ দিচ্ছি আমরা
পাঠ্যপুস্তকে
উনুন থেকে উঠে আসছে প্রতিধ্বনির আগুন
ঠান্ডায় গর্বিত শক্ত জুতোর সোল
সোল
সোল
পাখার ব্লেডে মরে যাওয়া
কচির
টিয়াপাখি
।
সিডিউসড
আর সেই যে এক আহ্বান। ডাক। ছাড়ার নস্টালজিয়া। রসবোধের আখ্যান। ক্লাসে বসে সেসব। চিঠি লেখা যাচ্ছে না। আপনার। এখন ৩৪ বছর বয়স। আমার। ষোল। বছরের ঈর্ষার কথা তুলতে চাইছে না কেউ। আমার। বুকে পুকুর। কাটতে চাইছে না সরকার। আমাকে বেত দেখাচ্ছে। বইয়ে দাগ নিতে আসছে মেয়ে
।
কেন
কেন
কেন
আমি কি ভুলতে ভুলে যাচ্ছি
আমি কি
আমি কি
আমি
কী
?
অন্য রূপের উদ্বেগে দম আটকে আসছে
ভুল করার অভিনয়ে
ডাহা
ফেল করছি
।
আর
মনে পড়ছে মরা ছাত্রীর মুখ
মৃতা ছাত্রীর প্রাইভেটের জ্যান্ত কাঁচা শিডিউল
।
ইতিহাস আর জিওগ্রাফির একটাই খাতার মতো
নয়
এই
শিক্ষানীতির ব্যবধানের গ্রাম
।
সেই গ্রামের ইস্কুল। ইস্কুল একটা রেলগাড়ি। তার চিকিৎসা কেউ বয়স ঢেলে খুঁজে পাচ্ছে না
।
0 কমেন্টস্:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন