তীব্র বাজাও তবে
তুমি হুইসেল বাজাতে জানো?
নিমেষে খান খান
ভেঙ্গে ভেঙ্গে চূর্ণবিচূর্ণ করতে পারো
স্থবির পাথরের জগদ্দল স্তব্ধতা?
একটি আকাশপাতাল জোড়া খাতা খুলে বসে আছি।
অমিয়ঘোরে নিষিক্ত নতুন শব্দ লেখা হোক কিছু
এমন ভাবতে ভাবতে
চুরি হয়ে গেলো ভৈঁরো রাগে বাঁধা বেলীর সুগন্ধ।
বাতাসের কানে কানে রেখে দেই তবে
কিছু নীরবতা।
কিছু নীরবতা।
হরস্কোপ
ভাবছি একটা খাঁচাবন্ধী টিয়া হাতে
বসে যাবো রাস্তার পাশে।
তুমি বলতে পারো
এসব ভাগ্যগণনা,
হরস্কোপ টোপ সব বাজে কথা,
কুসংস্কার!
কিন্তু আমি তোমাকে নির্দ্বিধায় বলতে পারি
টিয়ার ঠোঁটে তুলে নেওয়া রংগীন কাগজে
বিশ্বাস রেখো।
সময়ের শবদেহ ক্ষমা চায় শুধু
অবিরত ক্ষমা করতে করতে
একবার আয়নার সামনে দাঁড়াই;
ক্ষমাহীন সব কালশিরা ফোটে আছে।
কেবল নিজেকেই ক্ষমা করা যায়না কখনো।
আহা! আমার কুড়িয়ে পাওয়া রঙীন কাগজ...
অবিরত ক্ষমা করতে করতে
একবার আয়নার সামনে দাঁড়াই;
ক্ষমাহীন সব কালশিরা ফোটে আছে।
কেবল নিজেকেই ক্ষমা করা যায়না কখনো।
আহা! আমার কুড়িয়ে পাওয়া রঙীন কাগজ...
দুঃখদিনের দূতি
তোরঙ্গ খুলতেই ঘর জুড়ে
ন্যাপথেলিনগন্ধের মতো স্মৃতির ঝাপটা
আয়নায় একটুকরো মনখারাপ, বিষন্ন হাসে।
অপটিক ক্যাবল থেকে উড়ে যায়
ফিরে আসে বিষাদমগ্ন একলা শালিখ;
নিঃসঙ্গ শালিখ দুঃখদিনের দূতি--
সকলেই জানতো সে কথা।
তোরঙ্গ খুলতেই ঘর জুড়ে
ন্যাপথেলিনগন্ধের মতো স্মৃতির ঝাপটা
আয়নায় একটুকরো মনখারাপ, বিষন্ন হাসে।
অপটিক ক্যাবল থেকে উড়ে যায়
ফিরে আসে বিষাদমগ্ন একলা শালিখ;
নিঃসঙ্গ শালিখ দুঃখদিনের দূতি--
সকলেই জানতো সে কথা।
0 কমেন্টস্:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন