দুটি কবিতা
দোলনচাঁপা চক্রবর্তী
দৃষ্টিবিভ্রম – ৪৭
সাঁতারের সময় ফুরিয়ে আসছে
দুপাড় ভেঙে জল ছিটানোর মৌ
কুউ বলে উঠে এলো বারান্দায়
এখন বালিতে কোনো ঘোড়া নেই। ঘোড়াদের ভাই-বেরাদর নেই।
গম ছেটানোর মতো নিরীহ ইচ্ছেগুলো
ঘুরপাক খায়
কাঁচা আমের বোল
ঘাড়ের যন্ত্রণা পাকিয়ে তুলছে রোদে
দৃষ্টিবিভ্রম – ৪৮
আবছা হয়ে এলো বালিঘড়ি
বিবাহকুসুমে, ঢেউ ভাঙছে বিকেলের রোদ
নোনা হাওয়ার
পরতে পরতে ছই
দূর থেকে, ভাটিয়ালি গেয়ে ওঠে
রক্ত-মাংসহীন চাঁদের নাবিক
দোলনচাঁপা চক্রবর্তী
দৃষ্টিবিভ্রম – ৪৭
সাঁতারের সময় ফুরিয়ে আসছে
দুপাড় ভেঙে জল ছিটানোর মৌ
কুউ বলে উঠে এলো বারান্দায়
এখন বালিতে কোনো ঘোড়া নেই। ঘোড়াদের ভাই-বেরাদর নেই।
গম ছেটানোর মতো নিরীহ ইচ্ছেগুলো
ঘুরপাক খায়
কাঁচা আমের বোল
ঘাড়ের যন্ত্রণা পাকিয়ে তুলছে রোদে
দৃষ্টিবিভ্রম – ৪৮
আবছা হয়ে এলো বালিঘড়ি
বিবাহকুসুমে, ঢেউ ভাঙছে বিকেলের রোদ
নোনা হাওয়ার
পরতে পরতে ছই
দূর থেকে, ভাটিয়ালি গেয়ে ওঠে
রক্ত-মাংসহীন চাঁদের নাবিক
দোলন, দৃষ্টিবিভ্রম ৪৭ খুব ভাল লাগলো। ৪৮ নয়। ওটা পুরোপুরি অলীক মনে হল।
উত্তরমুছুনদোলন, দৃষ্টিবিভ্রম ৪৭ খুব ভাল লাগলো। ৪৮ নয়। ওটা পুরোপুরি অলীক মনে হল।
উত্তরমুছুনখুব ভালো লেখা
উত্তরমুছুন