কবিতার কালিমাটি ১০৬ |
আঁচ
ভিটামিন ডি’র
উৎস তোমার যে যে স্থানে লাগে না
রোদ্দুরের বড়
প্রয়োজন
দেহকে পোশাকের
মতো টাঙিয়ে রাখতে গিয়ে
একটা ছাদ উঁকি
মারে।
তোমার ব্রা-প্যান্টি
উড়ে গেল বাতাসে
একজন সে জানে
না কে তুমি!
তবু তার ঘ্রাণে
তুমি ছিলে--
সে পুরুষ একটি
নারীর আঁচ জেনে নেয়।
অনাম কবিতা
মেপে মেপে কয়েকটা
লাইন লিখব বলে পৃষ্ঠা ভরিয়ে দিচ্ছি--
তুমি বললে,
তুমি তো কবিতা লিখছো?
আমি তোমার দিকে
চেয়ে থাকি
তোমায় এতটা
সুন্দর আগে তো দেখিনি!
আমি বলি না
কিছুই,
আমি লিখে যাই
তোমার নাক মুখ চোখ ও প্ৰসাধন
তারপর আবার
কাল্পনিক কথা
একটি মেয়ের
অবয়বে তার নাম লেখা নেই
কি নামে লিখব
তাকে--নারী, শুধু নারী বললেই চলবে।
কল্পনায় চুমু কাটি
তোমাদের ঘেরে
বেঁচে থাকা
জেগে স্বপ্ন
দেখি--তোমাদের বিছানায়
ধর্ষণ কল্পনায়
তুমি যখন একলাটি
খোলা হাওয়ায়
আমি তখন কাপড় ভিজিয়েছি।
ভালবাসা গুছিয়ে
রাখি।
বিরহের ধোঁয়া
ওঠে যখন
কল্পনায় চুমু
কাটি যে যে জাগা ছুঁয়ে ছিলে তুমি
ধর্ষণ কল্পনায়
রাত জেগে থাকো তুমি
সে বিমর্ষ স্বপ্নের
একাকার জানালায় তুমি চুরমার
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন