রবিবার, ১ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

রাহেবুল




ডটে কম        

সেদিন (বা রাত) সবিশেষ প্রিয় আপেল হস্তে। পালতু পা উঁইখোর।   
কোনোখানেই পেলব পেল না নিশি। অনেক ফিরেঘুরে ভার্সিটি 
শেষটা ব্রহ্ম। নেট প্রাকটিস। আমি ও আমি। জ্বল জ্বল ফ্লাডলাইট
সে থেকে শিখেছি শেষটা। কর্ষণ আকর্ষণ। টানতত্ত্ব ফানতত্ত্ব

 নরম আপেলে দাঁত বুঝেছে নিউটন। নিশি বুঝেছে ডটে কম



 ভরাচান্দ্‌

ভাবি বলতো চান্দে চান্দে এসব আসে। দুদিন থাকে। তারপর চলে যায়।
আবার পরের চান্দে একইরকম করে ফিরে আসে, ফিরেও যায় আপনা হতে।

কত রাত্রি আবারও তেমনই ফেরে। আবারও চলে যায়।
কই সেই সিঁদুরাই চান্দ্‌? চান্দের দেখা মেলে না।

পুঁটি মাছের চকচকে পিঠে; কিংবা কানকো ধরে, সাধক সাজে সিঁদেল পানিজোঁক।



কালরাত্তির                          

(রাত্তিরকাল, বেলা ১টার এদিক ওদিক)

যেন তীব্র গতিতে, ঝটিতে, ত্বরিতে এলি, চোখের কোণে টিপটিপ পানি, দুই চোখে। গড়িয়ে পড়ছিল কিনা ছুঁয়ে দেখা হয়নি আঙুলে। আঙুলে ধরা অ্যান্ড্রয়েড ফোন। আঙুর। কানে হেডফোন। গলায় প্যাঁচানো শঙ্খিনী। ভোলে মৈথুনে মেতেছিল। স্ক্রিনে ছিল সফটকোর পর্ন, ফেটিস।

কিন্তু বিশ্বাসী হও, অনেক ক্ষণ পূর্বে চোখ বুজে ফেলেছিলাম আমি। কখন প্রায় হঠাৎই দমকা হুড়কা / ঝড়/ দুনএর মতোন তোর এন্ট্রি হলো। বুঝতে পারছিলাম না, কার সনে এই লীলা রচছি, এতো রাত্তিরে? এতক্ষণ? তার চেয়েও বড় কথা হলো যেটি, মৈথুনে কাঁদবার কিছু কী থাকে সই কোনোকালে?



 হরেক

মই ধর, ধরে উঁচু, মৈথুন পেলে।
 টালত সই টংঘর। তুইমুঁই থাকি। প্রমোটার কোথা হতে?
 সবাইরা টুপি পরছে। পরাচ্ছে। তাহার মাঝে ফেজ টুপি, দ্রুত গতিকে বদল।
 সকলই বিচ্ছিন্ন বলে, হলে দোষ আরোপ হয়েছে গিন্নিরে।
 কংক্রিট কবিতায় কি কংক্রিটের কবিতায় ইয়ারা একদিন দমকল





কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন