ভ্রমচড়া
আরzউ, মনোমতো ইডেন
নিভৃতে আলাপচারিতা ও ঋতবাক মেলামেশা
নেশায় অধীর হয়ে অনিন্দ্য চ্যাটার্জী আমি
তোমার ফুলদানি ভেঙে ফেলেছিলাম
সোমলতা সান্যালের অদেখা স্তন
বড় ইমামবাড়ার পাশের গলিটাতে
অদ্ভুত ইজিচেয়ারের মতো
অবিশ্বাস্য! বোলানপুর স্টপেজে
নামিয়ে দিয়েছিল, ও আমি তখন
নেড়েছিলাম, হেঁটে দেখেছিলাম
কুমির শাবকের উপর
উপর দিয়ে দিয়ে, কেমন লাগে তা
চতুষ্কোণ ফিগারের অন্তর, হ্যাঁ, ঠিক অন্তর স্পর্শ করে
আমি ভেবে দেখেছি সীমান্তে সেনা মোতায়েন করার কেমিস্ট্রি
পারাবত সীমান্ত ছুঁয়ে ছিল, সঙ্গে ছিল swallow নামক পাখিটি
কীর্তিমান
বাড়ি-ঘর-দোর বোলপুর ময়দানের পাশে
ফিগারের সমারোহে চতুষ্কোণ
মলয় অর্থাৎ বাতাস বয়
ব্যতিরেকে বাতায়নে তোমার সন্তুষ্টি
নেহা ফেরৎ উর্দু শব্দময় শিল্পে
আকছার ঘটেছে এমন যে
আমার শালীকে আমি ফেরৎ দিইনি
অঞ্জনা তোমাকে শতদল ও শৃগালের পাশে দাঁড়িয়ে
দারুণ উন্মাদনায় নেড়েছি
পঁচিশে অক্টোবর
কী জানি দেবযানী কী ভেবেছিল
ময়ূরাক্ষী
ইদানীং...
ও এই মাসে কিছুদিন প্রেমের কথা
নবনীতশ্যাম ও এই যে রকমারী দোল
মনে পড়ে তাকে গান শেখাতে যেতাম
নিতান্ত বাচ্চা খোকার মতো
দুর্দম হিসির শব্দ
ও কী যে যা-তা হয়ে গেল
কী যে বদলে গেল এক দুর্দম খ্রীষ্টপূর্ব অনুভব নিয়ে
ধরো তোমাকে বলছি দু’হাজার চার বছর পরে
উপরিউক্ত কবিতাটা কীভাবে ভেঙে পড়বে তুমি
জান না
জান না
দুধের তাপমাত্রা ও গলনাঙ্ক
নন্দনকানন
স্তূপাকার বিবৃতি সরিয়ে দেখি সরেজমিন গোপনতা!
যেন আগেই ইতঃস্তত সন্ধ্যের কাছে
যেন আগেই মোকাবিলা বরফের চাদরে ঢেকেঢুকে
রেখে গেছে কলকাতা ফেরৎ আদিবাসীনি মন ও দিগন্তরেখা
কুঁচকে গেছে
বরিশালের আবহাওয়া ইদানীং আর্দ্র বলে রাগ করো
কলাকৈবল্যবাদীদের দোষ দিয়ে লাভ কী
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন