নোংরা গন্ধ
।
গন্ধটাকে শব্দ করে ঠোঁটে আনলেই
চোরের ভুবন নাকে ভেঙে পড়ছে
।
অথবা
।
মৃদুতা
শুদ্ধ একটা ন্যাপকিনের ভাষায়
।
অন্য কারও নাক ছেড়ে ঢুকে পড়তে চাইছে
।
মালিক
ও
আধোয়া গুদ ছুঁয়ে গন্ধ হতে চাইছে
।
বিবিজান, এবং রাত্রের খাবার
।
আর সেই রাত্রের খাবার
দিতে হচ্ছে
প্রার্থনার একেবারে কাছে
।
হাঁড়ি
বিরিয়ানি
আমাদের সর্বজনীন প্রধান পাচকটি
।
দিনের চেয়ে দিনের হাঁড়ি
অনেক অনেক
বিরাট হয়ে উঠছে
।
বিবিজান এমন কিছু দানবের কথা
আমাদের
গল্প করে বলছেন
।
রন্ধনপ্রিয় দানব
।
আঙুল নয়
নোখ দিয়ে টোকা মারছে
ভয়ের কেশরে
।
আ স্তে আ স্তে আ স্তে
।
কাচের ওদিকে দুপুরের রাস্তা
।
বৃষ্টিতে ছাতা লাগছে রোদ্দুরেও লাগছে
ওদের
ছাতার আড়াল খেয়ে
রোদ্দুরের বৃষ্টিখোঁচা লাগছে
।
প থ চ ল তি শ রী র গু লো
লম্বা হচ্ছে
।
জানালার কাচে লাগা বিয়ারের রঙ
এই
মৃদুর অবকাশে
সুরা হয়ে থাকছে
।
কাঁপছে কাঁপছে কাঁপছে
কাচের মরীচিকা
আগুনের লাল আর ঘনত্বের নীলে
প থ চ ল তি
সকলকে
।
দু-ফাঁক করে দিচ্ছে
।
আধোয়া গুদ ছোঁয়া গন্ধ হতে চাওয়া, বা ভয়ের কেশরে মৃদু টোকা, বাঃ বাঃ, একেবারে নতুন এই প্রসঙ্গ কিভাবে কবিতা হয়ে উঠতে পারে ---- অনুপমের এই বিপ্লব বহুদূর যাবে। এই সাহস আমার ভাল লেগেছে। সব রকমের জড়তা থেকে মুক্ত হোক বাংলা কবিতা।
উত্তরমুছুন