কবিতার কালিমাটি ১২২ |
বির্সজন
বন্দুক উঁচিয়ে
রেখেছো সবসময় কারণে অকারণে! আত্মহত্যায় প্ররোচিত করছো তুমি, একথা মনে রেখো!
শীত আসুক। শিশিরের
কাছে লিখে যাবো অপমানলিপি।
হাতকড়া অপেক্ষা
করছে প্রতিটা কার্তুজের নামে!
ডাক পুরাণ
এই যে এতো ডাকি
তোদের, ডাক পৌঁছায়... এতো যে কান্না, হাহাকার... শুনতে পারিস? এই যে শুনে আসছি বহুদিন,
বহুকাল ধরে, আত্মা অবিনশ্বর, অমর... তো কোথায় সেই আত্মারা? প্রশ্ন, ইথারেই ঘুরে ফিরে,
নিজের কানে আছড়ে পড়ে। শিশির, কথা রাখে না... রোদের তাপে সব ভুলে বাষ্প হয়ে উড়ে
যায... তোরাও কথা রাখিসনি! তাই, শিশিরেই লিখে যাবো তোদের নাম, কান্না, কষ্ট আর হাহাকার...
জ্বলন্ত আগুনের জ্বালা কেমন, তা তোরা বলিস আমাকে কখনও যদি দেখা হয়, তবে।
বোধ
বুঝতে পারিনি
রূপান্তর
জীবন এক আদিম
সঙ্গম
ইচ্ছেরা লাগামহীন!
মিলবে না মিলবে
না
অঙ্ক কোনোদিন!
অনুভব
শুধু চোখ জানে
যন্ত্রণাগুলোর জল হয়ে ঝরে পড়ার কষ্ট! জলের ঝরে পড়াটা চোখের এপিটাফ মাত্র!
অপূর্ব কবিতা গুলো।
উত্তরমুছুন