ফিরে সন্ধান
একটা না শোনা, একটা ধারালো শোনার
অবধি পেরিয়ে সোনার তরোয়ালময়
বেশ পিস-অনুপিস, পিসানুপিস
বোঝাবো
খাঁ খাঁ ফাঁকি টুকির মনখারাপ, এরপরেই
দিবস রজনী কাটে না, যাবতীয় গোপন।
হাতে ঘিলু হাতে লাবডুব, সামাল সামাল
তুমি কামাল, কেমন করে ঘূর্ণিপাক
খাচ্ছি;
যেমন করে ইচ্ছাকৃত ঢোঁকের পরে ঢোঁক জব্বর
শান্ত চালাক টুনিলাইট যখন তখন ঝিকিরমিক,
যখন অবাকভরা নামঠিকানার টেলিস্কোপ।
দেবদাসী, তোমার কালির রঙ নির্ণয়
এই ঘোর কোকিল ডাকায় কি সম্ভব?
৫০০% বুঝেছ...?
বারুদকে চুমু খেয়ে দেখেছি,
জ্বালা হয় না, দেগে যায় শুধু
উল্লাসী শিহরণ কোনো এক
ভিড়ভাট্টা সন্ধ্যে ঝিলের
দেখুক গে অবকাশ।
মানে, বারুদ আমাকে চুমু খেলো
বলল, এক বুলেটে নাম লিখবো তোর,
ততক্ষণ জবরদস্তি হারানো চৌমাথায়
অনবরত দূরোফোন গান ফাঁকেও
বিষাক্ত হোক নিঃশ্বাস।
কত সহজে স্বীকার করলে,
বারুদে আগুন হঠাৎ নৃশংস
মায়াময়।
সাথে আরো কিছু...
বৃষ্টি বুকের চিনি না প্রেমিক
নিঃস্ব গেঁথে যাও আগুনছুরি,
জয়ের মুখে মাউন্ট ওষ্ঠাধর;
সমুদ্রে দিশাহীন নাবিক,
খুলতে চেয়ে বাধ্য বন্ধে
পথ দেখে যাও, কিছু আকুল
চাওয়া লাগাতার...
পলাশ পুড়ে যায় খিলখিল
জহরিলা তুমির প্রেম শেখায়
হীরে খাও সোনা;
পাপ মাখিয়ে অপাপ চুমু খাবো
মন্ত্রণার বেহায়া নস্যাতে
প্রতি ছোবলান্তরের শেষ সীমানায়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন