কবিতা অ্যাকাডেমি
আমার
এখন অনেক কিছুই লিখতে ইচ্ছে করে।
যে
হাতে শিকল নেই, সে উড়তে উড়তে একদিন
থামে।
কোন
কোন
দিন
দুঃখ হলে ছাদের কার্নিশের কোণায়
চলে
যাই,
নিম্নে
তাকিয়ে দেখি, কেউ কিন্তু একটিও
খারাপ
বলে নি আমার নামে।
আমাকে
কীভাবে দেওয়া যায় পুষ্প
ভেবেছে
আমার
গুচ্ছকে গচ্ছিত করে কীভাবে
কতটা
করা যায় বড়,
আমার
উন্নতি যাতে আরও হয় লেখায়
সে
দিকটিও দেখেছে,
বলেছে
প্রতিদিন প্রতিটি অক্ষরকে জড়িয়ে
ধরে
মর।
এত
এত জীবন্ত হবে তোমার কবিতা তখন
তুমি
আমাকেই দেখলে আর রাস্তায় দিয়ো না,
দাম,
তোমার
মঙ্গলে আজ শনি আসবে না আমার
আমিই
তো হব, তোমার কবিতার শিরোনাম…
গিঁট
তুমি
চুপ করে থাকতে পারো অনেকক্ষণ
আমিও
কিছুক্ষন থাকলে কথা বলে ঢেউ
নিঃস্ব
নয় নুলিয়ার জোরে, আটকে ধরা
নৌকো,
সন্ধ্যে
হলে ওকেও,
সঙ্গ
দিতে আসে কেউ।
যাদের
এপার বলে ভেসে গেছি
ওপার
বলতে দূর,
মধ্যখানে
ঝাউয়ের পাতা উড়ে যেতে
চায়
না
টুকরো
মেঘ জোড়া লেগে বৃষ্টি হওয়ার পূর্বে
হালকে
আমি ছেড়েই রাখি,
তবু
হাল তো ছেড়ে যায় না।
তুমি সেই আগের মত নেই
তুমি সেই আগের মত নেই
তাই
খুব জানতে ইচ্ছে করে
অতলে
আয়তন ফিরে এলে,
তা
ঘটির জল হয়ে যায়
পিপাসায়
সমুদ্রের ধারে ঘিয়ে কাব্যিক অস্থিরতা যদি মনে করে
আমার
এতেই তৃষ্ণা কৃষ্ণফসল তুলবে,
চিন্তার বেড়াকাঠে গলা আটকে যদি ঘরের
চিন্তার বেড়াকাঠে গলা আটকে যদি ঘরের
দরজা
খুলেই হাওয়া ছাড়াই পাতা ওড়ে খুব,
তবে
এটুকুই জানতে ইচ্ছে করে,
পাতাগুলি
ভারি হাল্কা না খালি ছিল...
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন