ইতি সম্পর্কিত
ইতি একটি রেখার নাম।
টেনে, দেখা যায়, তার শেষ নেই। এ যেন একটি
মৌলসংখ্যাকে আর একটি মৌলসংখ্যা দিয়ে ভাগ করার অবস্থা। ভাগশেষ থেকেই যায়। ভাগশেষ
থাকে ইতিরও। আজ সেই ভাগশেষ বা অবশিষ্টের সামনে
দাঁড়িয়ে, দেখছি, শুক্লপক্ষের চাঁদ
হাসছে আকাশে। ঐ হাসি মধুর এবং ঘাতক স্বভাবের। আজ কি তবে
ঘাতকচন্দ্রের সন্ধ্যে? কি বলবেন খনা?
প্রশ্নের সমীপে
সংখ্যার প্রশ্নে তুমি বিচলিত, এক এল কোথা থেকে? কার সন্তান সে? আর পিতামাতা কারা?
বিন্দু সে, প্রধান। ঈশ্বর প্রতিম।
সকল সন্দেহ তাকে ঘিরে। বরং দুই, সে গোবেচারা, তাকে নিয়ে প্রশ্ন নেই।
সমস্ত যৌগিক সংখ্যার বিরুদ্ধে কোনো প্রশ্ন নেই, সংশয় নেই!
তাহলে, মৌলিক মাত্রেই
অগ্নিপরীক্ষা? ক্রুশবিদ্ধ হতে হবে তাকে?
দায়িত্ব
গণ কনভেনশন শেষ হয়ে গেলে, ফিরে যেও।
তার আগে সিদ্ধান্ত নেবার পালা।
রেজোলিউশনে
কী কী রাখা হবে, নির্ভর করছে
তোমার ভূমিকা কতখানি, কতখানি সমর্পণ
কতটা দৃঢ়তা তুমি দেখাতে পেরেছ, কোনদিকে তুমি
হেলে পড়েছিলে, সব মেপে দেখা হবে।
এই ফাঁকে, চল, মঞ্চের পেছনে যাই।
আন্দোলন হোক, তার ফাঁকে, ইয়ে, ঐ, একটা চুমু,
সামান্য আদর, জান, কতদিন পর,
তোমাকে পেয়েছি! গণ কনভেনশন আরও হোক,
সালকিয়া থেকে রায়পুর,
উত্তরপ্রদেশ থেকে আইজল হোক।
আন্দোলন আমাদের, ইয়ে, ব্যথা লাগে?
জয় হোক মানুষের।
কি বললে, আরও তাড়াতাড়ি
একটু সময় লাগে কনভেনশনে! কত কাজ,
অনেক সিদ্ধান্ত, এই, এই, হয়ে যাচ্ছে।
ফিরে গিয়ে, নিতে হবে প্রচুর
দায়িত্ব।
সমগ্র এলাকা দেখ, তারপর, আর এক কনভেনশন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন