সুযোগ
অযোগ্যতার চরমতম পরাকাষ্ঠা ছুঁয়ে
ক্লীব
দোহাইয়ের পাহাড় চূড়ায়
দুই
চোখে ভর করে দাঁড়িয়ে দেখেছ
বোকা
বোকা সাফল্যসাপ
কেমন
পিছলে যায় এদিকে ওদিকে?
তারপরে সজোরে কষাও এক মোক্ষম ফ্রী কিক্
গড়িয়ে
পড়ুক ছাপ্পান্ন পুরুষের আক্কেলদাঁত
উজবুক
হায়েনার দল
ওত
পেতে বসে উচ্ছিষ্ট ভোজে
বেছে
বেছে মগের মুলুক যাত্রা
পরম
বোদ্ধা, চরম যোদ্ধা যত
দৈনন্দিন
বাসি মাংস খুবলে
তোলে
শৈল্পিক চেতনার স্লোগান।
ডিগ্রী ছেঁড়ো, আস্থা কাটো
কুমেরু
সুমেরু সেলাই করো
জিগ-স'
পাজ্ল
মেলাতে বসে
হঠাৎ
বারুদ,
ভোঁ
কাট্টা... ভোঁ...!
নিরুদ্দেশের আমন্ত্রণ
চার দেওয়ালের নিশ্চিন্ত মুক্তি,
দূর
ছাই আলাপে শূন্যে নিক্ষেপ করে
খোলা
মাঠ, ঘাট, বাটে
অন্তরীন থেকে
অবশেষে
অজ্ঞাতবাস;
ঠিকানা
বলি চুপিচপি,
আকাশ
অলির শামিয়ানা গলি,
এসো
নিশ্চয়।
তথ্যকল্প
আনাচে কানাচে খুঁজে দেখি সতর্কতায়
গোপন
খবরে বুঝি শিরোনামে ভেসে উঠবে
অন্ধত্ব
ক্রয় ধাঁধানো বৃত্তে;
অপরিচিত
লহমায় নীল শেকড় ছুঁয়েছে
পরাজয়ের
সীমানা অসীম
সামাজিক
চোট অ্যান্টিসেপ্টিকহীন সেরে যায়।
ভিন্ন পথে পদচারণ বাধ্য বিড়ম্বনা
নির্দেশিকা
বহির্ভূত প্রণালী জেগে থাক
মধ্যরাতে
আলাপচারী ভুত,
ইচ্ছেরাজি
সম্বোধনে খাপছাড়া কড়ি
মধ্যমা
তীব্র সুরে জবরদস্তি বেহুঁশ
ঘুমডাকা
পেঁচা হঠাৎ উধাও, এবার কি হবে?
ডাকো নিজের মতো,
জানালার
বাইরে আলাদীনের প্রদীপ বিশ্রামরত
তার
মাঝে চেনা খেলা, ভাষা অজানা
নিবৃত্তিকাল
গুনে ফেলা অকাল বর্ষণ
কল্পনা
বিলি কেটে যায়, কিই বা এলো গেলো।
লালসাদা কপাটে ফাটল শানায় অসম্ভব জেদি সানাই
কালবৈশাখী
চুপচাপ একে একে বর্ষা, শরৎ হেমন্তও গিলে খায়
বুঝিবা
শান্ত রোজনামচা আহ্বান করে প্রলয় ইচ্ছে;
জানি,
সমান্তরাল
ভেসে যাবো কিছুকাল দ্বিতীয় শূন্য দিয়ে
এক
শক্তিশালী বুদবুদে লুকোচুরি আটকে
অবধারিত
বিচ্ছিন্ন সন্ধি মূক, বধির মন্ত্রোচ্চারণরত।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন