ফিসফিসানি
স্বাস্থ্যোজ্জ্বল অজস্র টান
ভাঁজ জুড়ে নিমজ্জনের গাঢ় রোগ
গোপন অক্ষর
ডুবে ডুবে হাওয়ার ফিসফিসানি
ক্ষতের ভিতর গোপন
সতেজ রেখা পরিচ্ছন্ন হয়ে এসেছে
ফুলদানি। নিমজল। রজনীগন্ধা পড়ে আছে।
মৃদঙ্গধ্বনি
সমস্ত খুলে দাও
অনাকাঙ্ক্ষিত যা
দেখো যতিপতনে এসে
আমাকে ভুলিয়ে দ্যায়
স্ফটিক বিচূর্ণন
মাঝে মাঝে মৃদঙ্গধ্বনি
চোঁয়ানো ধারায়
প্রবাল প্রাচীরে নিলীন
বিলোপন সমুদয় থেকে
ভরে শূন্যস্থান।
সংবেদ
সম্পূর্ণ ঢালে নামছে পাঁজর দিয়ে আসা টেলিগ্রাম। হে ইন্দ্রিয়
চেঁচিয়ে মুখ রক্ষা করি। লক্ষ্য করুন অশ্রুপাতের সময় আমি কিছুই স্পর্শ করতে
পারিনি। মৃত্যু ঝুলছে মরা পাতায়। তুষার পাইন শাখায়। পাশ দিয়ে হেঁকে গেলো কত কী!
ভুল বাঁক আর রাস্তা ঝলমল। সময় ধরে বৃষ্টি
হলো যত অনুরাগ। এসে দাঁড়িয়েছ পাতার স্বজন। স্পন্দিত বাহির সম্মুখ। কোথায় উঁকি দেয় মর্মবেদনা...
আলোকপাত
পদে পদে নির্গত ধুলো নিশ্চল
কুণ্ডলী পাকিয়ে উঠছে। আঠালো থামে পরস্পরে এবং একে অপরে লেগে আছে। কোথাও ভেষজ
আকুতির ফুটেছে নিমফুল। আমাদের নিরাপত্তা দালান আর নীরবতা ছাউনি ভিতর। দুরন্ত
ফুটেজ। দরজা সম্মুখে ভোটের হালকা প্রতীক। যে দৌড়ে মাঝেমাঝে রেসের ঘোড়া পড়ে যায়,
এটাই কাট হয়ে যাচ্ছে। বস্তুত প্রদীপ্ত সে
ঘনফল যোগ হচ্ছে আপন স্বভাবে। এক্ষেত্রে আপনি হয়তো অস্ত্র হিসেবে মূল্যবান এবং আক্রমণের জন্য হালকা
কিছু সংগে যোগ করতে পারেন। হয়তো আপনার হাতেও আছে এমন কিছু যা দিয়ে সহজে ব্যবচ্ছেদ
করা যায় মাছের শরীর। যতদূর খুঁজে পাওয়া
যায় তার থেকে দূরে স্বভাব থেকে দূরে কোনও কিছু আছে কি! মাথার উপর থির হওয়া থেকে হাওয়া থেকে কত কী ঘুরেফিরে আসে, ধার করে আসে। সরলীকরণে দেখাও শরীর খুলে দেখাও নমুনা...
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন