শুক্রবার, ১ ডিসেম্বর, ২০১৭

রিমি দে

বৃষ্টি 
  

এই গল্পটির সাথে পাখির  বিন্দুমাত্র সম্পর্ক নেই। অথচ ঐ ডাক আমার স্নিগ্ধকে
ফুরফুরে করে। কুঁড়ের মতো আস্তানার সাথে আমার বন্ধুতার প্রমাণও কেউ দিতে পারবে না। নদীপথের কুলকুল নিয়ে পাখিময়তার প্রতিও তেমন কোনো বিশ্বাস নেই গল্পটির 
গান জাতীয় পক্ষপাত আমার বিন্যাসকে বিচলিত করে। অর্থাৎ সুর আমাকে অসুর করে। রোদ্দুর ঘন হতে হতে পাথর হয়ে গেলেও ধানক্ষেত মানে অসুখ, আর অসুখ হলেই বারবার ঐ গেরস্থালী! ঐ গেরো থেকে বারবার বেরিয়ে আসা। এই পৌনপুনিকতার অভ্যন্তরে থেকে যে অঝোর, যে ঝোড়ো হাওয়া, যে নাছোড় বয়ে যায়, যেখানে মাঠ ও মোমেরা আমাকে মোহময় করে রাখে, তার বিপ্রতীপের গাছে পাখি ঝুলে আছে। আমার মতো কিছুটা, বাকিটা গাছের আড়ালে  আসছে বৈশাখের গোপনে
পাখি ততক্ষণে ওর ভাবীকালের গল্পটা বুঝে গেছে অনেকটা। আমিও বুঝে গেছিবোঝাবুঝিগুলোই এখন আমার পাখি           




কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন