সুতালি শিরা
রেশমি করুণা ছায়া মেহগিনির
দু’ হাতে আমার তখনো জাগ্রত নীল
গোধূলির দেখা না-পাওয়া অভিমান পাখিদের শ্লেটপেন্সিল ধরা
ডানায়
দিদিমনির শাপলাফোটানো শাড়িতে অভাবের হলুদ
কলরবের অনেকটাই মুখ থুবড়ে এখানে
পায়ে হেঁটে যে নদী চলে গেছে ওপার তাকে দিয়েছি নাম ইছামতী
বুড়িতে কুড়ি হলে
বানপ্রস্থের রামীচন্ডীদাস রাধাগলি দেখিয়েছেন আমাকে। আমাদের চোখের পিছনে পিছনে হাজার একটা টিকটিকি। পান্ডুলিপির মিউচুয়াল
ফান্ড।
সিরসির করে ভালোবাসার সিরিজ। টালখাওয়া প্লায়ার্রস দিয়ে টাইট দি। শ্রদ্ধেয় মুদ্রারাক্ষস
ব্যুরানি একচুমুকে খায়। বুলাশাহী পথ ক্লান্তিতে ভোগে নিজেই। দশবারোটা হল্ট
হাসাহাসি করল। আমি
তখন থেকেই কাঠগড়ার কাঠ শিরিস কাগজে ঘষে...
উল্লুখ সহায়
পাহাড়ে তৈরি রূপকথা কাজল
ব্যবহার করুন। ঢ্যামনা লোকাল ট্রেনের কামরার আড়াল পাহাড় উবিয়ে
দিয়েছে।
বিমুদ্রারাক্ষসের অধিকরণ কারক নিয়ে লাইনে দাঁড়িয়ে
রোবোটেরা মৃত্যু এনেছিল প্রমাণ রাখে নি। এখন নিগমতন্ত্র পাউরুটি খায়। আমরা নিজেদের
কার্ল অন চিবোই। আপেল স্ট্যুয়ে সখের প্রেম ডুবেছে। রাত্রি ধীরে ধীরে মেশে
দেয়ালে।
অদৃশ্যের দিরি দিরি তুন্না তেহাই দোহাই। জীবন্ত ছবিরা জলে ঘাই দেয়। মাঝে মাঝেই মিউজিয়াম সচল করে ফুরিয়ে আসা ঘর। এই সব ঘরের
অঙ্গুষ্ঠপ্রমাণ কী আছে যেন... মনে
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন