চুড়ির সংলাপ
বলার কথায় কিছু সংকেত রাখা ভালো
চেনা ঘরানায় পাখির মতোই উড়ে যাবে,
থাকে যেন আড়াল-কথায় সুখ-ভাগ
ঝর্নার জল হয়ে নেচে নিচেয় গড়াবে—
আমি তার খসড়া করছি একা একা
সম্মত হ'লে তাতে স্বাক্ষর করে দিও
এই অবেলায় আমি শুনি চুড়ির সংলাপ
উপহারে চকোলেট কক্ষণো দেব না, তবে
হাস্নুহানার গন্ধে সাপের শঙ্খ মনে পড়ে...
চেনা ঘরানায় পাখির মতোই উড়ে যাবে,
থাকে যেন আড়াল-কথায় সুখ-ভাগ
ঝর্নার জল হয়ে নেচে নিচেয় গড়াবে—
আমি তার খসড়া করছি একা একা
সম্মত হ'লে তাতে স্বাক্ষর করে দিও
এই অবেলায় আমি শুনি চুড়ির সংলাপ
উপহারে চকোলেট কক্ষণো দেব না, তবে
হাস্নুহানার গন্ধে সাপের শঙ্খ মনে পড়ে...
রাতের আসর
এলেবেলে মুঠোফোন শঙ্কায় জেগে উঠে
শুষে নেয় সবুজাভ প্রাণকোষ...
শুষে নেয় সবুজাভ প্রাণকোষ...
তাও, বাতিদানে আলো জ্বলে,
তবক দেওয়া বেনারসী পান বিলি হয়ে যায়--
বাহির বাড়ির শব্দ অন্দরে ঢোকে না
সেখানে দাসির দল গাত্রমার্জনা করে দেয়
আর, আগলহীন মেয়েলী কথা
তবক দেওয়া বেনারসী পান বিলি হয়ে যায়--
বাহির বাড়ির শব্দ অন্দরে ঢোকে না
সেখানে দাসির দল গাত্রমার্জনা করে দেয়
আর, আগলহীন মেয়েলী কথা
মুজরো করতে আসা নর্তকীর
পায়ে
ঝমঝম নূপুর বেজে উঠলেই
শুরু হয় রাতের আসর, মদিরায়...
ঝমঝম নূপুর বেজে উঠলেই
শুরু হয় রাতের আসর, মদিরায়...
পরখ
আমি ভাবি হারিয়ে গিয়েও কী মসৃণ
থাকা যায়, লুকোনো বইয়ের ভাঁজে
ঠান্ডা আরামে, পোকার সাধ্য নেই
সাহস দেখায়...
কোনো এক বৃষ্টি দুপুরে অথবা বানভাসি রাতে
ফিসফিস নিশির ডাক শোনা যায়...
দুপুরে নিশি ডাকের বাস্তবতা নিয়ে
কেইবা ভাবে, কেনই বা ভাবার বিষয়!
কম্বলের উষ্ণতা ভালো, প্রিয় ঊরুর বালিশ
ভাবিই কেবল-- কোনোদিন পরখ করি নি...
থাকা যায়, লুকোনো বইয়ের ভাঁজে
ঠান্ডা আরামে, পোকার সাধ্য নেই
সাহস দেখায়...
কোনো এক বৃষ্টি দুপুরে অথবা বানভাসি রাতে
ফিসফিস নিশির ডাক শোনা যায়...
দুপুরে নিশি ডাকের বাস্তবতা নিয়ে
কেইবা ভাবে, কেনই বা ভাবার বিষয়!
কম্বলের উষ্ণতা ভালো, প্রিয় ঊরুর বালিশ
ভাবিই কেবল-- কোনোদিন পরখ করি নি...
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন